শিউলি আক্তার: এর আগে নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। তবে সেটা নিউজিল্যান্ডের মাটিতে নয় ঘরের মাঠেই। অক্টোবর ২০১০ সালে ৪-০ এবং নভেম্বর ২০১৩ সালে ৩-০ তাদেরকে ঘরের মাঠেই পরাজিত করে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
এছাড়া ২০১৭ সালে আয়ারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে টাইগাররা হারিয়েছিল কিউইদের। এর ঠিক দু’সপ্তাহ বাদে ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সাকিব-মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং বীরত্বে হার মেনেছিল নিউজিল্যান্ড দল।
কিন্তু নিউজিল্যান্ডে পাঁচবার সফর করেও এখন পর্যন্ত কোন ম্যাচ জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এই ব্যর্থতা কিসের সেটা বাংলাদেশ দলের টপ হিটার ব্যাটসম্যান তামিম ইকবালেরও অজানা। তিনি বলেন, ‘আমরা নিউজিল্যান্ডে পাঁচবার সফর করেছি কিন্তু কেন জিততে পারছিনা তার কারন খুঁজে পাচ্ছিনা।’
চলতি মাসে তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টেস্ট ম্যাচ খেলার জন্য নিউজিল্যান্ড সফর করে বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে দু’টি ওয়ানডে ম্যাচ খেললেও একটি ম্যাচও জিততে পারেনি তারা। টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান ব্যাট হাতে ব্যর্থ বোলাররা বল হাতে। ব্যাট হাতে একমাত্র মোহাম্মদ মিঠুন সফল। ব্যাক টু ব্যাক ফিফটি করেছেন তিনি।
টাইগারদের এই ব্যর্থতা নিয়ে বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, টানা খেলার জন্যই তাদের এই ব্যর্থতা।
বুধবার ভোর ৪টায় শেষ ওয়ানডে খেলার জন্য মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ এবং নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচ হারলে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ হবে যাবে কিউইদের কাছে। শেষ ওয়ানডের আগে সাংবাকিদের মাশরাফি বলেন, ‘আমি যতদূর জানি এখানকার উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য অনেক ভালো। এখানে ভালো করতে হলে তিনশ’র উপরে রান করতে হবে। আমর এমন স্কোর করার চিন্তা ভাবনা করছি, ভালো পরিকল্পনা নিয়েই মাঠে নামতে হবে আমাদের।’
আপনার মতামত লিখুন :