শিরোনাম
◈ বিশৃঙ্খলার পথ এড়াতে শিশুদের মধ্যে খেলাধুলার আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী ◈ তাপপ্রবাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা ◈ সোনার দাম কমেছে ভরিতে ৮৪০ টাকা ◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও) ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৭:০৬ সকাল
আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৭:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুই দেশেই এমন কিছু লোক আছেন, যারা শুধু ভয় বিক্রি করে লাভবান হতে চান, বললেন মুন্সী ফয়েজ আহমদ

জিয়ারুল হক : সম্প্রতি ভারত অধ্যুষিত কাশ্মিরের পোলমে সন্ত্রাসি হামলায় ভারতের প্রায় অর্ধশত সেনা নিহত হয়। ঘটনার পর পাকিস্তানি জঙ্গীগোষ্ঠী জশ-ই মোহাম্মদ ঘটনার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয়। এ নিয়ে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ বিষয়ে ডিবিসি রাজকাহন অনুষ্ঠানে বিআইআইএসএস’র চেয়ারম্যান মুন্সী ফয়েজ আহমেদ বলেন, এটি একটি দুষ্টু চক্রের মধ্যে আবদ্ধ। এই দুষ্টু চক্রের অনেকেই লাভবান হন। দুই দেশে এমন কিছু লোক আছে যারা এগুলো থেকে লাভবান হন। তারা চান এগুলো জিইয়ে রাখতে। ডিবিসি রাজকাহন

তিনি বলেন, দেখা যাচ্ছে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে একটা সমঝোতার মতো হয়ে গেলো তখনই একটা বড় ঘটনা ঘটে গেলো বা ঘটানো হলো। এটি একটি দুষ্টু চক্রের মধ্যে আবদ্ধ। অথবা সামনে নির্বাচন তখন এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হলো। এতে ভোটের মাঠে বড় ধরনের প্রভাব পড়ে। এই দুষ্টু চক্রের অনেকেই লাভবান হয়। কিন্তু দুই দেশের অনেক মানুষ আছেন যারা শান্তি চায়। একসঙ্গে কাজ করতে চান, তাদের উচিত এক সঙ্গে মিলিত হয়ে ওদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, যারা শুধু ভয় বিক্রি করে লাভবান হতে চান।

তিনি বলেন, উদ্বিগ্ন হবার কারণ যথেষ্ট আছে। কারণ দুটি দেশই পরমাণু অস্ত্রধারি। ভুল করে ফেললে সবাইকে খেসারত দিতে হবে। সব পক্ষকে সতর্ক হতে হবে। কিছু করার ক্ষেত্রে আগে পিছে চিন্তা করে করা উচিত।
কোন মৃত্যুই কাম্য নয়। আমরা কোন প্রা হানি দেখতে চাই না।একটি মৃত্যুও অনেক বেশি। সে সেনাবাহিনীর হোক, অথবা তথাকথিত সন্ত্রাসির হোক।

এই ঘটনায় যারা মারা গেছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। তাদের পরিবারের প্রতি সমব্যাথি। এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা কারো কাম্য নয়। যারা ঘটিয়েছে তাদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি। আমরা চাই না এ ধরনের ঘটনা ঘটুক, মানুষের মাঝে হিংসা বিরাজমান থাক এটি আমরা চাই না। আশা করবো হিংসাত্মক অবস্থান থেকে সবাই সরে আসবে। একসঙ্গে কাজ করবে।

যুদ্ধ অনেক হয়েছে, যুদ্ধ করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারিনি আমরা। যুদ্ধ শুধু শত্রু ই বাড়িয়েছে। যুদ্ধ শেষে একটি শান্তি চুক্তি হয়। কিছুদিন গেলে দেখা যায় সেটি কার্যকারিতা হারায়। আবার একটি যুদ্ধের শুরু হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করে শান্তি আসে আমাদের বাংলাদেশ তার উদাহরণ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়