আশিক আকবর : আল মাহমুদ গোল আলু হতে পারেননি। সব তরকারিতে যেতে পারবেন না। শুধু মুন্সী, মোল্লা আর মতাদর্শহীনদের পাতে যাবেন। ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, কমিউনিস্ট হতে গিয়ে হলেন ধর্মযোদ্ধা। আর মরলেন রাজাকার হয়ে। কবির ব্যক্তি জীবনকে উপেক্ষা করে যারা শুধু কবিতার স্বাদ নিতে চায়, তারা কী জানে না যে, নবী মুহম্মদের চাচাকেও বেহেশত ও দোযখের মাঝামাঝি আগুনের জুতা পরিয়ে রাখা হবে। মুসলমান না হবার কারণে। কবি আল মাহমুদ কে বৈধ করতে পৃথিবী থেকে পদস্খলনকারী কবিদের উদাহরণ দিয়ে ফায়দা নেই। মানুষ সাহিত্যের ইতিহাসে প্রতিভার জোরে তাদের মনে রাখলেও তাদের বিচ্যুতি বা নষ্টামিও ভুলেনি। ঘৃণা তারা পানই। খোদ আল কুরআনে আছে : ‘কবিদের অনুসরণ করিও না, যে কবিরা বিপদগামী’। জামায়াতের সাথে গাঁটছড়া বাঁধা, গোলাম আযমের পেয়ারের মানুষ হওয়া তো বিপদগামীতাই। তাহলে আল মাহমুদ কেন নমস্য হবেন? কেন তার অনুসারী হয়ে আপনি গদগদ হবেন? ইতিহাস সাক্ষী কয়লা আগুনে পুড়ে যতোই সোনার মতো দেখাক, কখনো সোনা হয় না, ছাই হয়। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :