শিরোনাম
◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:২০ দুপুর
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:২০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আলোচনার কেন্দ্র এখন ডাকসু নির্বাচন

ডেস্ক রিপোর্ট : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে ক্যাম্পাস রাজনীতি। শ্রেণীকক্ষ, কমন রুম, মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি ও লাইব্রেরির সামনের আড্ডায় শিক্ষার্থীদের আলোচনার কেন্দ্রে এখন ডাকসু নির্বাচন। নির্বাচনে জয় পেতে মরিয়া ছাত্র সংগঠনগুলো। ছাত্রদের নেতৃত্বে আসার দৌড়ে পিছিয়ে নেই টিএসসির সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোও। হলে ভোটকেন্দ্র রাখা নিয়ে পাল্টাপাল্টি অবস্থানে রয়েছে সরকারের পক্ষ এবং বিপক্ষের ছাত্র সংগঠনগুলো। সব মিলে ক্যাম্পাসে এখন ভোটের আমেজ বিরাজ করছে।

আগামী ১১ মার্চ দীর্ঘ ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন। ১১ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকেই নিজ সংগঠনের পক্ষে জনমত তৈরি এবং প্যানেল গঠনে কাজ করছে ছাত্র সংগঠনগুলো। সমমনা ছাত্র সংগঠন ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন তারা। অপেক্ষাকৃত ছোট সংগঠনগুলো বড় সংগঠনগুলোকে চাপে রাখতে পৃথক প্যানেল দেয়ারও ঘোষণা দিচ্ছে। প্যানেলে জায়গা করে নিতে রাজনৈতিক দল এবং আদর্শগত মিল আছে এমন শিক্ষকদের কাছে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের টানতে হলে হলে যাচ্ছেন তারা। এক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রলীগ ও বাম ছাত্র সংগঠনগুলো।

এদিকে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বৃহত্তর ঐক্য গড়ার ঘোষণা দিয়েছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী ছাত্রঐক্য। এই ঐক্যের ভিত্তি হিসেবে ১১ দফা ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করেছে তারা। রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে দুটি জোটের পক্ষ থেকে এসব কথা জানানো হয়। সংগঠনগুলোর ১১ দফার সঙ্গে একমত সবাইকে নিয়ে তাদের প্যানেল সাজানো হবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রগতিশীল ছাত্র জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রীয় সভাপতি ইকবাল কবীর।

দুটি বাম জোটের ১১ দফার মধ্যে রয়েছে- সন্ত্রাস, দখলদারি ও প্রশাসনিক স্বৈরতন্ত্রমুক্ত গণতান্ত্রিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেধা ও প্রয়োজনের ভিত্তিতে প্রশাসনিক তত্ত্বাবধানে প্রথম বর্ষ থেকে বৈধ সিটের ব্যবস্থা, গেস্টরুম ও গণরুমে ছাত্র নির্যাতন বন্ধ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও ছাত্রসংগঠনগুলোর সহাবস্থান নিশ্চিত, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বাণিজ্যিক কোর্স বন্ধ, শিক্ষা-গবেষণা ও ছাত্র অধিকার সংশ্লিষ্ট খাতে বরাদ্দ বাড়ানো, ইউজিসির কৌশলপত্র বাতিল, ধর্মভিত্তিক, সাম্প্রদায়িক, জাতিগত ও লৈঙ্গিক বৈষম্য সৃষ্টিকারী অপতৎপরতা নিষিদ্ধ করা। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘ডাকসু নির্বাচন নিয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্মকাণ্ড একদিকে আমাদের মধ্যে আশাবাদের সঞ্চার করেছে, অন্যদিকে আশঙ্কার মাত্রাও বাড়িয়েছে। ইতিমধ্যে আমাদের দাবিগুলো প্রশাসনের কাছে নানাভাবে তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু প্রশাসন সেগুলো উপেক্ষা করেছে।’ এ সময় দুই জোটের আগের দাবিগুলো আবারও তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ডাকসু নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র আবাসিক হলের পরিবর্তে একাডেমিক ভবনে করা, শ্রেণীকক্ষে প্রচার-প্রচারণার সুযোগ দেয়া।

সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় : নির্বাচনে বৃহত্তর ঐক্য গড়ার লক্ষ্যে রোববার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিভিত্তিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্যাম্পাসের বিভিন্ন আন্দোলনের মঞ্চ ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় বসে বামপন্থী দুই জোট। টিএসসির মুনীর চৌধুরী মিলনায়তন ছিল আলোচনার ভেন্যু। মতবিনিময় সভায় বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতারা কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নূরকে নিয়ে প্রবেশ করে। এতে করে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর বড় একটি অংশ আলোচনা প্রত্যাখ্যান করে।

এ বিষয়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি এবং সম্মিলিত শিক্ষার্থী সংসদের মুখপাত্র এসএম রাকিব সিরাজী যুগান্তরকে বলেন, আমাদের কথা ছিল বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার। কিন্তু তারা সেখানে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতাদের নিয়ে প্রবেশ করে। ফলে আমরা ওয়াকআউট করেছি। এ বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী যুগান্তরকে বলেন, ‘এটা ছিল একটা মতবিনিময়। তারা সবাই আমাদের সঙ্গে নির্বাচনে আসছে এমনটি নয়। যেখানে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্যাম্পাসের বিভিন্ন আন্দোলনের মঞ্চ ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংগঠনকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। অথচ কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা সেখানে আসার পর টিএসসির সংগঠনগুলোর নেতারা সেখান থেকে চলে যায়।’

ভিসি কার্যালয় ঘেরাও করবে বাম জোট : এদিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেও ভোটকেন্দ্র হলের বাইরে একাডেমিক ভবনে করার দাবিতে অনড় অবস্থানে রয়েছে ছাত্র সংগঠনগুলো। দাবি আদায়ে আজ ভিসি কার্যালয় ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্র জোট। ভোটকেন্দ্র আবাসিক হলের বাইরে করা এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতে চার দিনের আল্টিমেটাম শেষে এমন কর্মসূচিতে যাচ্ছেন তারা। এ বিষয়ে জোটের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রীয় সভাপতি ইকবাল কবীর বলেন, ছাত্রলীগকে সুবিধা দিতে প্রশাসন হলে ভোটকেন্দ্র করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও অগণতান্ত্রিক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে।

তৃতীয় দিনের মতো ক্যাম্পাসে ছাত্রদল : এদিকে ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মধুর ক্যান্টিনে ফিরেছে তার পুরনো সৌন্দর্য। সকল ছাত্র সংগঠনের নেতারা সেখানে অবস্থান নিচ্ছেন। রোববার তৃতীয় দিনের মতো মধুর ক্যান্টিনে আসে ছাত্রদল। তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অর্থবহ গণতান্ত্রিক পরিবেশের নিশ্চয়তা চেয়েছে। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের তারিখ তিন মাস পেছানোর দাবিতে অটল থাকলেও এটি তাদের মূল দাবি নয় বলে জানিয়েছে ছাত্রদল। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান বলেন, তাদের মূল দাবি নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র আবাসিক হলের পরিবর্তে একাডেমিক ভবনে করা এবং ক্যাম্পাসে অর্থবহ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।

মধুর ক্যান্টিনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা স্থিতিশীল সহাবস্থান চাই। মধুর ক্যান্টিনে অবস্থানের পাশাপাশি আমাদের যেসব কর্মীর হলে থাকার অধিকার আছে, তাদের হলে ওঠার ব্যবস্থা করতে হবে। সহাবস্থানের সঙ্গে হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। নির্বাচন ঘিরে গঠিত কমিটিগুলো পুনর্গঠন করে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে নেতা-কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে ঢোকেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাসার সিদ্দিকী। দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে সেখানে যান সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান। এর আগে নয় বছর পর বুধবার প্রথমবারের মতো মধুর ক্যান্টিনে গিয়েছিল ছাত্রদল। পরদিন বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো মধুর ক্যান্টিনে যান ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

স্বতন্ত্র প্যানেল দেবে জাসদ ছাত্রলীগ : এদিকে ডাকসু নির্বাচনে আলাদা প্যানেল দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জাসদ)। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তারা। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি আহসান হাবীব শামীম বলেন, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে তারা আলাদা প্যানেলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে বৃহত্তর একটি জোটের (ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ) শরিক হওয়ায় জোটগত নির্বাচনের বিষয়টাও তাদের মাথায় রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাসুদ আহমেদ ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানান।

ছাত্রদলকে অযোগ্য ঘোষণার দাবি মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদের : ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদলকে অযোগ্য ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। এছাড়া হল সংসদে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদ সংযোজনসহ চার দফা দাবিতে ১৯ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বরাবর স্মারকলিপি দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা। রোববার দুপুর পৌনে ১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক আল মামুন। এ সময় সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

তাদের দাবিগুলো হল- ডাকসু নির্বাচনে প্রতিটি হল সংসদে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদ সংযোজন করতে হবে; ছাত্রশিবিরকে নিয়ে সম্প্রতি মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করার অপরাধে ছাত্রদলকে ডাকসু নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে; ফেসবুকের ‘কোটা সংস্কার চাই’ পেইজের এডমিন, মডারেটর এবং মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধাদের কটূক্তিকারীদের ছাত্রত্ব বাতিল করে দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলাকারী, গুজব সৃষ্টিকারী ও উসকানিদাতাদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চার দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে স্মারকলিপি দেয়ার পাশাপাশি ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহালসহ ৬ দফা দাবিতে ২২ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টা থেকে রাজধানীর শাহবাগসহ সারাদেশে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে সংগঠনটি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়