শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:২৬ দুপুর
আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে জোবায়ের অনুসারীদের ইজতেমা শেষ

গাজীপুর প্রতিনিধি: মুসলিম বিশ্বের অগ্রগতি, কল্যাণ এবং দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তি কামনা করে শনিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তাবলিগ জামাতের মাওলানা জোবায়ের অনুসারীদের ইজতেমা। আজ রবিবার ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হবে সা’দ অনুসারিদের পর্ব। সোমবার আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে সা’দ অনুসারিদের পর্ব। আর এর মাধ্যমে চার দিনের ৫৪তম বিশ্ব ইজতেমার পরিসমাপ্তি ঘটবে।

আখেরি মোনাজাতে আত্মশুদ্ধি ও নিজ নিজ গুনাহ মাফের পাশাপাশি দুনিয়ার সব বালা-মুসিবত থেকে হেফাজত করার জন্য দুই হাত তুলে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে অশেষ রহমত কামনা করা হয়। এ সময় ‘আমিন, আল্লাহুম্মা আমিন’ ধ্বনিতে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে মহামহিম ও দয়াময় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টি লাভের আশায় লাখ লাখ মুসল্লি আকুতি জানান। মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্ব তাবলিগ জামাতের শীর্ষস্থানীয় মুরব্বি বাংলাদেশের কাকরাইল মসজিদের ইমাম হযরত মাওলানা মুহাম্মদ জোবায়ের। তিনি আরবি ও বাংলা ভাষায় মোনাজাত পরিচালনা করেন।
বেলা ১০টা ৪২ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়ে তা ১১টা ৬ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয়। মোনাজাতকালে নেমে আসে পিনপতন নীরবতা। ২৪ মিনিট স্থায়ী তাৎপর্যপূর্ণ মোনাজাতে মাওলানা জোবায়ের প্রথম ১৩ মিনিট মূলত পবিত্র কোরআনে বর্ণিত দোয়ার আয়াতগুলো উচ্চারণ করেন। শেষ ১১ মিনিট দোয়া করেন বাংলা ভাষায়। বাংলা ভাষায় মোনাজাত হওয়ায় মোনাজাতের সময় অনেক মুসল্লি আবেগ আপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এবারের আখেরি মোনাজাতে আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ লাখ মুসল্লি শরিক হয়েছেন বলে ইজতেমার আয়োজক ও সংশ্লিষ্টদের ধারণা।

মুঠোফোন ও স্যাটেলাইট টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারের সুবাদে দেশ-বিদেশের আরও ধর্মপ্রান মানুষ একসঙ্গে মোনাজাতে হাত তোলেন আল্লাহর দরবারে। ইজতেমা ময়দান ছাড়াও বহু মুসল্লি ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের বিমানবন্দর গোল চত্বর কিংবা উত্তরা থেকে আখেরি মোনাজাতে অংশ নেন। এদিন রাজধানী ঢাকা ছিল অনেকটা ফাঁকা। আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে টঙ্গী, গাজীপুর, উত্তরাসহ আশপাশের এলাকার সব অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা কার্যতঃ ছিল বন্ধ।

শনিবার আখেরি মোনাজাত শেষে মাওলানা জোবায়ের অনুসারি মুসল্লিগণ রাত ১২টার মধ্যে ইজতেমা মাঠ ত্যাগ করেন এবং মাঠ বুঝিয়ে দেন প্রশাসনের কাছে। পরে প্রশাসন মাওলানা সা’দ অনুসারীদের কাছে ময়দান বুঝিয়ে দিলে মাওলানা সা’দ অনুসারিদের পরিচালনায় দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা শুরু হয়েছে।

এ দিকে আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে শনিবার ভোর থেকে চার দিক থেকে লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি পায়ে হেঁটেই টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা স্থলে পৌঁছেন। সকাল ৯টার আগেই ইজতেমা মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে মুসল্লিরা মাঠের আশপাশের রাস্তা, অলি-গলি, বিভিন্ন ভবনের ছাদে অবস্থান নেন। ইজতেমাস্থলে পৌঁছাতে না পেরে অগনিত মানুষ কামারপাড়া সড়ক ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। মোনাজাতে শামিল হতে পুরানো খবরের কাগজ, পাটি, সিমেন্টের বস্তা ও পলিথিন সিট বিছিয়ে বসে পড়েন। এছাড়াও পার্শ্ববর্তী বাসা-বাড়ি-কলকারখানা-অফিস- দোকানের ছাদে, যানবাহনের ছাদে ও তুরাগ নদীতে নৌকায় মুসল্লিরা অবস্থান নেন। যে দিকেই চোখ যায় সে দিকেই দেখা যায় শুধু টুপি-পাঞ্জাবি পড়া মানুষ। সবাই অপেক্ষায় ছিলেন কখন শুরু হবে সেই কাঙ্খিত আখেরি মোনাজাত। ইজতেমাস্থলের চারপাশের কয়েক বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না।

মোনাজাতে যা বলা হয় : মাওলানা জোবায়ের মোনাজাতে বলেন, হে আল্লাহ আমাদের ইমানকে আরো মজবুত করে দাও। হে আল্লাহ আমাদের আপনার বান্দা হিসাবে কবুল করে নেও। জিন্দেগিতে আমাদের যতো পাপ আছে তার সব মাফ করে দেও। সারা বিশ্বের মুসলমানদের আপনি শান্তি কবুল করে দেও। জিন্দেগি থেকে নফরমানি দুর করে দেও। মোনাজাতে আরও বলা হয়, হে আল্লাহ তুমি তো ক্ষমাশীল, তোমার কাছেই তো আমরা ক্ষমা চাইব। দ্বীনের ওপর আমাদের চলা সহজ করে দাও। হে আল্লাহ, তুমি আমাদের ওপর সন্তুষ্ট হয়ে যাও। আমরা যেন তোমার সন্তুষ্টি মাফিক চলতে পারি সে তওফিক দাও। দুনিয়ার সব বালা-মুসিবত থেকে আমাদের হেফাজত করো। নবীওয়ালা জিন্দেগি আমাদের নসিব করো।

মোনাজাতে অতিরিক্ত মাইকের ব্যবস্থা

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম অংশের আখেরি মোনাজাত প্রচারের জন্য গণযোগাযোগ অধিদফতর ও গাজীপুর জেলা তথ্য অফিস বিশেষ ব্যবস্থা নেয়। এর মধ্যে গণযোগাযোগ অধিদফতর ইজতেমা ময়দান থেকে আবদুল্লাহপুর ও বিমানবন্দর রোড পর্যন্ত এবং গাজীপুর জেলা তথ্য অফিস ইজতেমা ময়দান থেকে চেরাগআলী, টঙ্গী রেলস্টেশন, স্টেশন রোড থেকে শহীদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার উড়াল সেতু ও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত মাইক সংযোগ দেয়া হয়।

মোনাজাতে অংশ নেন

লাখো লাখো মুসল্লি সঙ্গে আখেরি মোনাজাতে অংশ নেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ওয়াই এম বেলালুর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, হেফাজত ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফী, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।

মোনাজাতের আগে হেদায়েতি বয়ান

ইজতেমা ময়দানে মাওলানা জোবায়ের অনুসারিদের আখেরি মোনাজাতের আগে শনিবার সকাল থেকে হেদায়েতী দিক নিদের্শামূলক বয়ান করেন পাকিস্তানের হযরত মাওলানা ওবায়দুল্লাহ খোরশিদ। তার বয়ান বাংলায় তরজমা করছেন বাংলাদেশের মাওলানা আব্দুল মতিন। হেদায়েতী বয়ান শেষে বাংলাদেশের হাফেজ মাওলানা জোবায়ের প্রথম পক্ষের আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন।

২০২০ সালের বিশ্ব ইজতেমা জানুয়ারিতে দুই পর্বে হবে

২০২০ সালের বিশ্ব ইজতেমার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার মাওলানা জোবায়ের অনুসারিদের আখেরি মোনাজাতের পর মাইকে এ ঘোষণা দেয়া হয়।

জোবায়ের অনুসারী ও প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চত করে জানান, আগামী ২০২০ সালে জোবায়ের অনুসারীদের দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রথম পর্ব ১০, ১১ ও ১২ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পর্ব ১৭, ১৮ ও ১৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

ইজতেমা মাঠে আরো তিন মুসল্লির মৃত্যু

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় আগত আরো তিন মুসল্লি ইন্তেকাল করেছেন। শনিবার ভোরে ঢাকার কদমতলা এলাকার মোঃ আবুল হোসেন (৫৫) ইজতেমা ময়দানে তার নিজ খিত্তায় ভোর ৫টার দিকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান। ইজতেমা মোনাজাত শেষে বাড়ি ফেরার পথে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এক মুসল্লি মারা গেছেন। তার নাম আব্দুল আউয়াল (৫৬), তার বাড়ি রাজবাড়ি জেলার বালিয়াকান্দি থানার রুলজানী গ্রামে। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এর আগে শুক্রবার দুপুরে আব্দুর রহমান (৫৫) নামে আরো এক মুসল্লি মারা যান। তিনি সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানার মৃত হাতেম আলীর ছেলে। ইজতেমা মাঠে জানাযা শেষে তাদের লাশ গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এ নিয়ে ইজতেমায় অংশগ্রহনকারী ৭জন মুসল্লি মারা গেলেন। ইজতেমা মাঠের লাশের জিম্মাদার আদম আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মাঠে প্রবেশ করলেন সা’দ অনুসারি মুসল্লিরা

বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শেষে মাওলানা জোবায়ের অনুসারি মুসল্লিগণ ময়দান ত্যাগ করার পর পুলিশের সহযোগিতায় বিকালে সা’দ অনুসারি শীর্ষ মুরুব্বীরা ময়দানে প্রবেশ করেন। নজমে জামাতের মুরুব্বিরা সেখানে মঞ্চ তৈরীসহ আনুষাঙ্গিক বিষয় তদারকি করবেন। মাওলানা সা’দ অনুসারি মাওলানা সৈয়দ আনিসুজ্জামান জানান, রবিবার ভোরে ইজতেমার মুসল্লিগণ ময়দানে আসতে শুরু করবেন। প্রশাসনের লোকজন সকালের মধ্যে ময়দান তাদের কাছে বুঝিয়ে দেবেন। তার পর ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।

ইজতেমা ছাড়লেন আল্লামা শফী

হেফাজত ইসলামীর আমির আল্লামা আহমদ শফী আখেরি মোনাজাত শেষে শনিবার দুপুরে ইজতেমা ময়দান ত্যাগ করেছেন। গাজীপুর সিটি মেয়র মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার দুপুরে আল্লামা আহমদ শফী ইজতেমায় যোগ দিতে চট্টগ্রাম থেকে হেলিকপ্টারে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে আসেন। শনিবার মোনাজাত শেষে তিনি বেলা সোয়া দুইটার দিকে হেলিকপ্টার যোগে ফের চট্টগ্রামে ফিরে যান।

মোনাজাতে অতিরিক্ত মাইকের ব্যবস্থা

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত প্রচারের জন্য গণযোগাযোগ অধিদফতর ও গাজীপুর জেলা তথ্য অফিস বিশেষ ব্যবস্থা নেয়। এর মধ্যে গণযোগাযোগ অধিদফতর ইজতেমা ময়দান থেকে আবদুল্লাহপুর ও বিমানবন্দর রোড পর্যন্ত এবং গাজীপুর জেলা তথ্য অফিস ইজতেমা ময়দান থেকে চেরাগআলী, টঙ্গী রেলস্টেশন, স্টেশন রোড থেকে শহীদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার উড়াল সেতু ও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত মাইক সংযোগ দেয়া হয়। বিদেশি মেহমান ৬ শতাধিক এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ কমপক্ষে ৫২টি দেশের তাবলিগ জামাতের ছয় শতাধিক বিদেশি মেহমান এবারের ইজতেমায় অংশগ্রহণ করেছেন। শনিবার আখেরি মোনাজাত শেষে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মোনাজাত শেষে যানজট

আখেরি মোনাজাত শেষ হওয়ার পরপরই বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মানুষ নিজ গন্তব্যে পৌঁছার চেষ্টা করে। আগে যাওয়ার জন্য মুসল্লিরা তাড়াহুড়া করতে শুরু করে। এতে টঙ্গীর কামারপাড়া সড়ক, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, টঙ্গী- কালীগঞ্জ সড়কের আহসান উল্লাহ মাষ্টার উড়াল সেতু ও আশপাশের সড়ক-মহাসড়ক এবং সংযোগ সড়ক গুলোতে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। রাত ১২টার মধ্যে ইজতেমা ময়দান ত্যাগ করতে হবে সে জন্য ময়ানের ভিতরে অবস্থানকারী মুসল্লিরাও বের হয়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। ফলে যানবাহন সংকটে দূর্ভোগে পড়েন অনেক যাত্রীরা।

ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা আখেরি মোনাজাতের দিন ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালত হয়। এতে তিনটি খাবার হোটেল ও দুটি গাড়ির চালককে সংশ্লিষ্ট আইনে চারজনকে ৪০ হাজার ৭০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এছাড়া টঙ্গী স্টেশন এলাকায় ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধে দুইজনকে একমাস করে কারাদন্ড এবং অপর একজনকে ৫০০টাকা জরিমানা করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়