লী কুড়িগ্রাম : মানুষ নাকি হাসপাতালেই (ডাক্তার-নার্স এই মানুষের দলে নেই) খুব জলদি আপনজন হয়। মাত্র ৫ দিন পাশাপাশি বেডে থাকা রোগীও বেড বদল হলে ছেড়ে যাওয়ার বেদনায় কাঁদে। ১৩/০২/১৯ অনেক বেশি ব্যথা ছিলো। ১৪/০২/১৯ কিছুটা কম। ডাক্তারও চেষ্টা করছে আমার ব্যথাটা যেন কমে।
আমাকেও সহায়তা করতে সার্বক্ষণিক সোজা ছাদমুখী হয়ে বেডে লেগে থাকতে বলছে। অবশ্য আমি আজ ২১ দিন কোনোদিকে পাশ ফিরতে পারিও না। আরো কতোকাল এভাবে থাকতে হবে, অনিশ্চিত। নিউরো স্পাইন ওয়ার্ডের রোগীদের যাদের সমস্যা কোমর থেকে নিচে তাদের দ্রুত অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
যারা আমার মতো তাদের দুই- আড়াইমাস রেখে ব্যথানাশক বিষ প্রয়োগ করা চলে। যার ওপর অংশের স্পাইনের অবস্থা যতো খারাপ তার অপারেশনের সিদ্ধান্ত ততো দেরিতে। কারণটা হয়তো ঝুঁকিই। রোগীর স্বজনদের সাথে কথা বলে পাওয়া অভিজ্ঞতা (নিশ্চিত নই)। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :