শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে পানি সংকটে চাষাবাদ ব্যাহত

জিয়ারুল হক : সময়মত খালে পানি না আসায় ল²িপুরের রামগঞ্জে দেড় হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। সময় পার হয়ে গেলেও ধানের চারা রোপন করতে পারছে না প্রায় পাঁচ হাজার কৃষক। স্থানীয় কৃষকদের দাবি, দ্রুত পানি সরবরাহ না করলে লোকসানে পড়বেন তারা। একাত্তর টিভি

বোরো চাষের জন্য সাধারণত ডিসেম্বর মাসের শেষ দিকে অথবা জানুয়ারি মাসে খালে পানি আসে। কিন্তু এবার রামগঞ্জের চন্ডিপুর, উত্তর নারায়ণপুর, দক্ষিণ নারায়ণপুর, রাজাপুর, নয়নপুর, ভাটের হাট ও সন্ধানপুর এলাকায় খালে কোন পানি নেই। কৃষকেরা বলছেন, তাদের হাল দেয়া খেত শুকিয়ে গেছে, বোরো ধানের চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাদের দাবি খালে বাঁধ দেয়ার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

অপরদিকে খাল থেকে স্যালো মেশিনের মাধ্যমে যারা পানি সরবরাহ করতো তারাও পানি পাচ্ছে না। ইরি ব্লকের মেশিনগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কৃষকদের দাবি সংশ্লিষ্ট অফিসারদের কাছে অভিযোগ করলে তারা বলে নদীতে পানি নেই। পানি আসলে তারা সরবরাহ করবে।

এ বিষয়ে রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার খন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম বলেন, কিছু কিছু জায়গায় খালে বাঁধ দেয়ার কারণে পানি সরবরাহ করা যাচ্ছে না। তবে আমরা খুব দ্রুত বাঁধ অপসারণ করে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করবো। লক্ষ্মীপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক কিশোর কুমার মজুমদার বলেন, আমরা ইতিমধ্যে চাঁদপুর সেচপ্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। যাতে খুব দ্রুত সমস্যার সমাধান হয় সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

চলতি মৌসুমে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে আগাম বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষমাত্রা ঠিক করে রেখেছিলেন কৃষকেরা। যা থেকে চালের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিলো ৩২ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু পানির অভাবে লক্ষমাত্রায় পৌঁছানো সম্ভব নয় বলে বলছেন কৃষকেরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়