শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহানে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৮ সকাল
আপডেট : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৯:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অর্থ আত্মসাতের দায়ে কেসিসি কর্মকর্তা আমিরুলের ৫ বছরের কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক : অর্থ আত্মসাতের দায়ে খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) সম্পত্তি শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমিরুল ইসলামকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাকে ৯ লাখ ২৫ হাজার ৪৫৩ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। খবর বাংলা নিউজ। সোমবার (১১ জানুয়ারি) দুপুরে খুলনার বিভাগীয় স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের বিচারক এস এম আবদুস ছালাম জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।

এ সময় আদালতে আমিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। মামলাটি পরিচালনা করেন রাষ্ট্রপক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট সেলিম আল আজাদ ও আসামি পক্ষের আব্দুল মালেক। বিভাগীয় স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের পিপি সেলিম আল আজাদ জানান, কেসিসির প্রায় ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১০ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চার্জশিট দেয়। এ মামলাটির বিচার শেষে বিচারক এ রায় দেন। রায়ে আসামি আমিরুল ইসলামকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ ও ৯ লাখ ২৫ হাজার ৪৫৩ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, কেসিসির তৎকালীন রাজস্ব কর্মকর্তা এসকেএস তাছাদুজ্জামান ২০০৯ সালের ১৭ মার্চ বাদী হয়ে সম্পত্তি শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমিরুল ইসলামের নামে প্রায় ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।

মামলায় বলা হয়, ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০০৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে তিনি এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। পরবর্তীতে মামলাটি তদন্তের জন্য দুদকে পাঠানো হয়। দুদকের উপ সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এ মামলার শুনানি শেষে আদালত সোমবার এই রায় ঘোষণা করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়