শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:৩৬ রাত
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:৩৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্মাণ ব্যয় উঠলেও ঋণ শোধের অপেক্ষা আরো ১৫ বছর

সাজিয়া আক্তার : দেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর সংযোগ স্থাপন করা বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু নির্মাণ ব্যয়ের চেয়ে বেশি অর্থ টোল থেকে উঠে এলেও ঋণ পরিশোধ হয়নি। তা শোধ হতে সময় লাগবে আরো ১৫ বছর।সোমবার একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে সরকারি দলের মো. মামুনুর রশীদ কিরণ এ তথ্য জানান। সূত্র : চ্যানেল আই

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সেতুর উদ্বোধনের দিন থেকে শুরু করে গত অর্থবছর পর্যন্ত আদায় হওয়া টোলের পরিমাণ ৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পর গত ২২ বছরে টোল আদায় হয়েছে ৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। ১৯৯৮ সালে সমাপ্ত এ সেতুর নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অর্থাৎ, নির্মাণ ব্যয় তুলেও এখন পর্যন্ত লাভ রয়েছে ১২০০ কোটি টাকারও বেশি।

প্রতিবছর সেতুর রক্ষণাবেক্ষণর জন্য বড় একটা অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে সরকারকে। সেতু বাবদ ঋণ পরিশোধ সম্ভব হবে ২০৩৪ সালে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

ওবায়দুল কাদের আরো  বলেন: আদায়কৃত অর্থ থেকে সেতুর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়সহ সেতু কর্তৃপক্ষের অন্যান্য আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের পর এ সেতু নির্মাণে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসমূহের ঋণ পরিশোধ করা হয়ে থাকে।

তবে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যাওয়ায় এমুরটাইজেশন সিডিউল অনুযায়ী উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসমূহ থেকে গৃহীত ঋণ সেতু থেকে আদায়কৃত টোলের মাধ্যমে ২০৩৪ সাল নাগাদ পরিশোধ সম্পন্ন হবে।

আইডিএ-এডিবি-জাপানের ওইসিএফ প্রত্যেকে ২২ শতাংশ তহবিল সরবরাহ করে এবং বাকি ৩৪ শতাংশ ব্যয় বহন করে বাংলাদেশ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়