শিরোনাম
◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা, গণনা চলছে ◈ তীব্র তাপপ্রবাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও ৭ দিন বন্ধের দাবি ◈ সাতক্ষীরায় এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা ◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৫ সকাল
আপডেট : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৫:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রক্তজবা

হাবিবুর রহমান

আমাদের গ্রামের বাড়ির বহিরাঙ্গনের এক কোণে রক্তজবার একটি গাছ ছিলো। ছোটকাল থেকে দেখতাম প্রতিদিন সকালে অসংখ্য লাল ফুলে গাছটি ছেয়ে আছে। ক্রমে ক্রমে গাছটি বড় হতে থাকে এবং ফুলের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। রক্তজবার গাছ সাধারণত মুসলমানদের বাড়িতে খুব একটা দেখা যায় না। সেদিক থেকে এটা ব্যতিক্রমী ব্যাপার ছিলো। কারণ জবা ফুল নানা পূজার অর্ঘ্য। গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ মাঝে মাঝে রক্তজবা নিতে আসতো। ফুল নিতে আসতো স্কুলের শিক্ষার্থীরাও। কারণ জবা একটি আদর্শ ফুল- স্কুলের পাঠ্যে অন্তুর্ভুক্ত ছিলো। বেশ ক’বছর আগে জবা গাছটি গত হয়েছে। তবে আমি নিশ্চিত যে এটি কোনো স্বর্গীয় উদ্যানে স্থান পেয়েছে। এতো দেবতার অর্ঘ্য যে বৃক্ষ দান করেছে সে নিশ্চিতভাবে পুণ্যবতী। হারিয়ে যাওয়া রক্তজবা গাছটির কথা মনে হলে হাজার স্মৃতির জানালা খুলে যায়। সেসব মহামূল্য স্মৃতি তৈরি হয়েছে রক্তজবার কল্যাণেই। তাই রক্তজবা এখন আমার অন্যতম প্রিয় ফুল। যে আমাকে টেনে নিয়ে যায় মধুরতম দিনগুলোতে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়