আমান-উদ-দৌলা, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর: ৩৩তম জাতীয় কবিতা উৎসব ২০১৯ হতে যাচ্ছে। ফেব্রুয়ারি ১-২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হাকিম চত্তরে। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে প্রেস কনফারেন্স করলো। বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুহম্মদ সামাদ ও সাধারন সম্পাদক তারিক সুজাত। সঙ্গে অনেকে। বাঙালির জয় কবিতার জয়। এবারের শ্লোগান। ৩৩ বছর কাটলো কেউ আসেনি। ঠিক নয়, এসেছে অনেকেই।
ছিলেন সেখানে কবি রবিউল হুসাইন। আনোয়ারা সৈয়দা হক। কাজী রোজী। নূহ আলম লেলিন। আসলাম সানী। রবীন্দ্র গোপ। আমিনুর রহমান সুলতান। আরো অনেকে।
বিদেশি কবি আসছেন। জ্যোতির্ময় দত্ত। মিনাক্ষি দত্ত। রাতুল দেব বর্মন। বিথি চট্টোপাধ্যায়। সেবান্তি ঘোষ। (সবাই ভারতীয়।কেউ কেউ আমেরিকায় থাকেন।)
ইংল্যান্ড থেকে ক্লায়ার বুকার। তুরস্ক থেকে তারিক গুনারসেল। ইরাক থেকে ড. আলি আল সালাহ। কংগো থেকে কামা কামান্দা। স্পেন থেকে জুলিও পাভানেত্তি। উরুগুয়ে থেকে আন্নাবেল ভিল্লার। চীন থেকে ড. তানজিয়ান চাই। মালয়শিয়া থেকে মালিম ঘোজালি। নেপাল থেকে পুস্প খেনাল প্রমুখ।
তারিক সুজাত তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছে। প্রতিদিন ১০ হাজার কবিতানুরাগী-শ্রোতার অংশগ্রহণের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তা পৃথিবীতে বিরল।
কবিতা উৎসবের এই ১লা ফেব্রুয়ারিকে 'জাতীয় কবিতা দিবস' ঘোষণার অনুরোধ জানান তিনি সরকারকে।
মুহাম্মদ সামাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যাঞ্চেলর হয়েছেন। অফিসিয়াল কাজের বাইরে এসে তাকে দেখা শুনা করতে হচ্ছে।
এবারে নির্মলেন্দু গুণ। রামেন্দু মজুমদার। বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গির। ড. রফিকউল্লাহ খান। মহাদেব সাহা। মুহম্মদ নূরল হুদা। আসাদ চৌধুরী। শিহাব সরকার। নাসির আহমেদ। সাজেদুল আউয়াল। তারা কেউ কবিতা পরবেন। কেউ সভাপতিত্ব করবেন। কেউ প্রবন্ধ পাঠ করবেন।
এবার কবিতা উৎসবের উদ্বোধন করবেন আসাদ চৌধুরী। সকালে কাজী নজরুল ইসলাম। জয়নুল আবেদিন।কামরুল হাসানের সমাধীতে । সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। ফুল দিয়ে শুরু করা হবে এই অনুষ্ঠানমালা।
আপনার মতামত লিখুন :