শিরোনাম
◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৭:৩৭ সকাল
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৭:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশে দুর্নীতি বেড়েছে, বিশ্বে অবস্থান ১৩তম

মানবজমিন : দুর্নীতির ধারণাসূচকে বাংলাদেশ বিশ্বের ১৩তম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। ২০১৭ সালে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭তম। ২০১৮ সালে সূচকে ৪ ধাপ পিছিয়ে হয়েছে ১৩তম। আর দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান নিম্নক্রমানুসারে এখনো বিব্রতকরভাবে আফগানিস্তানের পর দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ১০০ এর মধ্যে ৪৩ স্কোরকে গড় হিসেবে বিবেচনায় বাংলাদেশের ২০১৮ সালের স্কোর ২৬ হওয়ায় দুর্নীতির ব্যাপকতা এখনো উদ্বেগজনক বলে প্রতীয়মান হয়। এবারের সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ২ পয়েন্ট কমেছে। গতকাল রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত ‘দুর্নীতির ধারণাসূচক ২০১৮’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য দেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। বিশ্বের ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের ২০১৮ সালের দুর্নীতির পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) মঙ্গলবার দুর্নীতির ধারণাসূচক বা করাপশন পারসেপশনস্‌ (সিপিআই) সূচক প্রকাশ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এই তথ্য তুলে ধরে বলেন, ১০০ ভিত্তিতে এই সূচকে বাংলাদেশের স্কোর এবার ২ পয়েন্ট কমে ২৬ হয়েছে। এই স্কেলে শূন্য স্কোরকে দুর্নীতির ব্যাপকতার ধারণায় সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত এবং ১০০ স্কোরকে সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত বা সর্বোচ্চ সুশাসনের দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবারের সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ২ পয়েন্ট কমেছে। তালিকার নিম্নক্রমানুযায়ী ১৮০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হয়েছে ১৩তম, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ৪ ধাপ নিম্নে এবং ঊর্ধ্ব ক্রমানুযায়ী ১৪৯তম, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ৬ ধাপ অবনতি। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৩১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ চতুর্থ সর্বনিম্ন অবস্থানে।
টিআই’র এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, তালিকায় এবারো সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে আফ্রিকার দেশ সোমালিয়া; স্কোর গতবারের তুলনায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হলেও অবস্থানের নড়চড় হয়নি।

এরপরে রয়েছে যথাক্রমে সিরিয়া, সাউথ সুদান, ইয়েমেন, উত্তর কোরিয়া, সুদান, গিনি-বিসাউ, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, আফগানিস্তান ও লিবিয়া। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ৮৮ স্কোর নিয়ে তালিকায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে উঠে এসেছে ডেনমার্ক। স্কোর কমায় গতবারের তালিকায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড এবার নেমে গেছে দ্বিতীয় অবস্থানে। এর পরে রয়েছে ফিনল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, কানাডা ও লুক্সেমবার্গ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে এবারের সূচকে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে ভুটান। ৬৮ স্কোর নিয়ে ভুটানের অবস্থান সূচকের ঊর্ধ্বক্রম অনুযায়ী ২৫ নম্বরে। এরপর ভারত ৭৮ (স্কোর ৪১), শ্রীলঙ্কা ৮৯ (স্কোর ৩৮), পাকিস্তান ১১৭ (স্কোর ৩৩), মালদ্বীপ ১২৪ (স্কোর ৩১), নেপাল ১২৪ (স্কোর ৩১) এবং আফগানিস্তান ১৭২তম (স্কোর ১৬) অবস্থানে রয়েছে। ২৬ স্কোরে বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে রয়েছে সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও উগান্ডা।

টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতিবাজদের বাদ দিয়ে নিম্ন ও মধ্যম সারিতে ব্যবস্থা নেয়ায় বাংলাদেশ আশানুরূপ উন্নতি করতে পারছে না। আমাদের দুর্নীতিবিরোধী অভিযান নিম্ন ও মধ্যম পর্যায়ে সীমাবদ্ধ। উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতিবাজদের দিকে আমাদের নজর দিতে হবে এখন। দল ও পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘শূন্য সহিষ্ণুতা’ দেখানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকে সংবাদ সম্মেলনে ইতিবাচক হিসেবে বর্ণনা করেন ইফতেখারুজ্জামান। সেই সঙ্গে এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নে উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, এজন্য জাতীয় দুর্নীতি বিরোধী কৌশল প্রণয়ন করা জরুরি। এই ধরনের কৌশল প্রণয়ন করা উচিত এবং এটা করা সম্ভব। ব্যক্তির পরিচয় ও অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করতে না পারলে শূন্য সহিষ্ণুতার বিষয়টি বক্তব্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে আরো উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে তারা সরকারের আজ্ঞাবহ নয়, সেই ম্যান্ডেট তাদের আছে। পরিচয় ও অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে দুর্নীতিবাজদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। বাংলাদেশে যেসব উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে বা অভিযুক্ত অথবা দুর্নীতি করেছেন, খুব কম ক্ষেত্রেই তারা বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন।

প্রতিবেদন প্রকাশ করে তিনি বলেন, দুর্নীতিতে আমাদের অবস্থান বৈশ্বিক অবস্থানের চেয়ে অনেক নিচে। এখানে আত্মতুষ্টির কোনো অবস্থা নেই। আমাদের অপার সম্ভাবনার বিষয়টি দুর্নীতির কারণে আটকে আছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে দুর্নীতি বেড়ে যাওয়ার কারণ এখানে রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও ঘোষণা থাকলেও এটার বাস্তবায়ন সেভাবে নেই। উচ্চ পর্যায়ের লোকদের বিচারের আওতায় আনার সেরকম উদাহরণ কম। ব্যাংকখাতে অবারিত দুর্নীতি, জালিয়াতি, ভূমি-নদী-জলাশয় দখল, সরকারি ক্রয়খাতে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের কারণে দুর্নীতি এক ধরনের ছাড় পেয়ে যাচ্ছে। ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, আমাদের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে দুর্নীতি স্পষ্ট।

এখানে ব্যাংক জালিয়াতি, ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করা, রাজনৈতিক প্রভাব, সারা দেশে বিভিন্নভাবে ভূমি সেক্টরে দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় ক্রয়খাতে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ও ক্রমবর্ধমান হারে বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের দৃষ্টান্ত খুবই খারাপ। আজকের (গতকাল) গণমাধ্যমেও অর্থপাচারের দৃষ্টান্তের খবর অত্যন্ত বিব্রতকর ও নেতিবাচক। দুর্নীতি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা এবং স্বাধীনভাবে কাজ না করার বিষয়গুলোও ক্রমাগতভাবে দুর্বল হচ্ছে। দুদকের কাজের ক্ষেত্রে পদে পদে জবাবদিহিতার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে হবে। এককভাবে দুর্নীতি দমনের এ প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতি দমন বা কমিয়ে আনতে পারবে না। এজন্য অপরাপর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকেও সক্রিয় ও স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে হবে বলে মন্তব্য করেন টিআইবি’র এই নির্বাহী পরিচালক। আইনের শাসনের যে পরিবেশ সেখানেও ঘাটতি রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে যাদের ভয়েস খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেই নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমও শঙ্কিত। কারণ তাদের কণ্ঠস্বর রোধ করা হয়েছে জিডিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো আইন দিয়ে। এক্ষেত্রে পরিবর্তন জরুরি। এটি প্রথম সংসদে সংশোধনের প্রস্তাব করেন তিনি।

এবারের জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির ব্যাপারে জিরো টলারেন্সের কথা বলেছেন। তার ওই ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করি। এখন বাস্তবায়নের পালা। টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক বলেন, সংসদকে জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা দরকার। অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, এনবিআর, অর্থনৈতিক দুর্নীতির তদন্ত সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর আরো বেশি সক্রিয় ভূমিকা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। তাদেরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, আসামিদের পরিচয় ও রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে বিচারের আওতায় আনতে হবে। দুর্নীতি দমনের বিষয়টি হতে হবে জিরো টলারেন্স। তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে। আর নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ও সাধারণের স্বাধীন মত প্রকাশের বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে। অনুষ্ঠানে টিআইবি’র ব্যবস্থাপনা কমিটির উপদেষ্টা সুমাইয়া খায়ের, গবেষণা বিভাগের পরিচালক রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

দুর্নীতির ফ্যাক্ট ও ফিগার দেন: দুদক চেয়ারম্যান
এদিকে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কীসের ভিত্তিতে বাংলাদেশে দুর্নীতির হিসাব করেছে, সে তথ্য-উপাত্ত চেয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। গতকাল প্রকাশিত টিআই’র প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রতিক্রিয়ায় ইকবাল মাহমুদ তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, টিআইকে আমরা আগেও বলেছি যে, আপনারা আপনাদের রিপোর্টের ম্যাথডোলজি আমাদের জানান এবং ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিগার দেন। তার মতে, দুর্নীতি কমা-বাড়ার সংখ্যা দিয়ে বোঝানো যথেষ্ট নয়। এই সংখ্যা, নাম্বার। এই নাম্বারই যথেষ্ট না। আপনাকে ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিগার দিয়ে বলতে হবে, দুর্নীতি এইভাবে হয়েছে।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, তারা শুধু বলেছে দুর্নীতি কমেনি, বেড়েছে, আমরা আশা করবো রিপোর্টে থাকবে যে দুর্নীতি কেন কমেনি, বেড়েছে। দুর্নীতি বাড়ার কারণ কী? সেই কারণগুলো অ্যাড্রেস করার জন্য কী ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন? যদি টিআই রিপোর্টে সেটা না থাকে, তাহলে এই রিপোর্ট কোনোক্রমেই আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। কোনো কোনো গবেষণা বিতর্কিত হলেও ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনকে তিনি পক্ষপাতমূলক বলতে নারাজ। টিআই’র প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান না করলেও বাংলাদেশে দুর্নীতির পরিস্থিতি নিম্নগতির দিকে বলে দাবি করেন ইকবাল মাহমুদ। তিনি বলেন, টিআই বলুক যে অমুক জায়গায় অমুক সরকারি লোক, ওই সরকারি কর্মকর্তা-রাজনৈতিক ব্যক্তি ক্ষমতা দিয়ে ওই কাজ করেছে। সেটা তো আমাদের জন্য সুখকর হয়।

সংস্থাটির বাংলাদেশ চ্যাপ্টার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশকে (টিআইবি) নিজেদের সহযোগী উল্লেখ করে তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, লোকাল টিআইকে বলবো, আপনারা অন্ধভাবে টিআইয়ের যে ম্যাথডলজি ইন্টারন্যাশনালি ইউজ করে, সেটা যে সবচেয়ে ভালো, তা না। প্রত্যেক দেশের যে কনটেক্সট, সেই কনটেক্সট অনুসারে টিআই রিসার্চ করেছে কি-না, আমার ধারণা নেই। টিআইয়ের রিপোর্ট পেলে আমরা জানাবো। দুদক দুর্নীতি প্রতিরোধ কাজে দুর্বল প্রতিষ্ঠান ও স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না-টিআইবি’র এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমাদেরকে দুর্বল বলাটা, উনারাই দুর্বল। আজ পর্যন্ত আমরা কখনো বলিনি যে, আমরা স্বাধীন নই। আমরা অ্যাবসলিউটলি স্বাধীন। সেই কারণে আইনি ম্যান্ডেট নিয়ে যাচ্ছি, কেউ তো আমাদের বাধা দিচ্ছে না। তবে বড় দুর্নীতিবাজদের ধরতে না পারার সমালোচনা মেনে নিয়ে তিনি বলেন, এটা সত্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়