শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ১২:০৯ দুপুর
আপডেট : ৩০ জানুয়ারী, ২০১৯, ১২:০৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুড়িগ্রাম হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট, এলাকাবাসী স্বাস্থ্য সেবা বঞ্চিত

মোহাম্মদ মাসুদ : কুড়িগ্রাম জেলার উন্নত চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল জেনারেল হাসপাতাল। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ৫০ শয্যার হাসপাতালটি ২০০১ সালে একশো এবং ২০১৩ সালে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। কিন্তু চিকিৎসকসহ জনবল কাঠামো ও অবকাঠামো রয়ে গেছে ১০০ শয্যার। সেই অনুযায়ী ৪২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও চিকিৎসক আছে মাত্র ১৪ জন। এর মধ্যে বর্হিবিভাগে ৪ জনের মধ্যে একজন, আন্ত:বিভাগে ৬ জনের মধ্যে ১জন এবং জরুরি বিভাগে কোন মেডিকেল অফিসার নেই। ফলে যথাযথ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ রোগীদের। সূত্র : সময় টিভি

রোগীরা বলেন, ডাক্তার ঠিকমতো আসেন না, বেড নাই, নিচে থাকতে হচ্ছে। এখানে সব ওষুধ পাওয়া যায় না, বাইরে থেকে সব ওষুধ কিনে আনতে হয়।

কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপালের সিনিয়ার স্টাফ নার্স শামসুন্নাহার বলেন, পর্যাপ্ত পরিমাণ নার্স এবং ওষুধ আছে কিন্তু পর্যাপ্ত ডাক্তার না থাকায় সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ভর্তি রোগীদের ঠিকমত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানালেন কর্তব্যরত নার্স।

শুধু আন্তঃবিভাগেই নয়, বহির ও জরুরি বিভাগেও চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানালেন হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডা. আবু তাহের।

তিনি বলেন, আমাদের মেডিকেল অউটডোর মেডিকেল অফিসার যেখানে চার জন থাকার কথা সেখানে একজন আছে। ইনডোর মেডিকেল অফিসার ছয় জন থাকার কথা একজন আছে। ইমারজেন্সীতে কোন মেডিকেল অফিসার নেই। যার ফলে আমরা স্বাস্থ্য সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছি।

তবে বরাবরের মতো হাসপাতালের চিকিৎসক সংকট দ্রুত নিরসনের আশাবাদের কথা জানালেন সিভিল সার্জন ডা. এস এম আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, চিকিৎসা সেবার সমস্যাটি দ্রুত নিষ্পত্তি হয়ে যাবে। ইতিমধ্যে সমস্য সমাধানে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছি।

এখানে জেনারেল হাসপাতালের আন্তঃবিভাগে গড়ে প্রতিদিন আড়াইশতাধিক রোগী ভর্তি থাকছে। আর বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন সাত শতাধিক রোগী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়