জান্নাতুল ফেরদৌসী: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় নিশ্চিতে সংখ্যালঘু ও নারী ভোটরদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টায় প্রার্থীরা। ভোট দেয়ার বিষয়ে তাদের সচেতনতা বাড়ানোর পাশপাশি দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। সূত্র: ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি
জয়পুরহাটে দুটি আসনেই পুরুষের চেয়ে নারী ভোটারের সংখ্যা বেশি। নির্বাচনি প্রচারে তাই বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছেন তারা। নারী নির্যাতন বন্ধ ও ক্ষমতায়ন বাড়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা।
জয়পুরহাট-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, আগামীতে ক্ষমতায় আসলে এই আসনে দেড় লাখ নারীর কর্মসংস্থান তৈরি করবো। যাতে নারীর নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। জয়পুরহাট-২ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এইএম খলিলুর রহমান বলেন, নারী নির্যাতন, ধষণর্ বন্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাগ্রহণসহ কর্মসংস্থান তৈরি করা হবে।
নেত্রকোণার দুর্গম গ্রামের নারীরাও এবার ভোট নিয়ে সচেতন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন যাচ্ছে এসব ভোটারের কাছে। নারীরাও তাদের অধিকার ও ভোটের গুরুত্ব বুঝতে পারছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আদিবাসী ভোটার প্রায় ২৩ হাজার। ভূমি দখলসহ বিভিন্ন নিপীড়ন বন্ধের দাবি এসব ভোটারের। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জিয়াউর রহমান বলেন, ভূমি দখলসহ বিভিন্ন প্রকারের নির্যাতন থেকে আদিবাসীদের রক্ষায় বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাটোর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী শহিদুল ইসলাম বকুল ও ধানের শীষের প্রার্থী মুনজুরুল ইসলাম বিমল দুজনই প্রথমবার সংসদ নির্বাচনে লড়ছেন। উন্নয়নের পাশাপাশি এলাকায় মাদক ও সন্ত্রাস রোধের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তারা।
আপনার মতামত লিখুন :