শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:১৬ দুপুর
আপডেট : ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:১৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আওয়ামী সম্প্রদায়ভুক্তরাই দেশে অবাধে ব্যবসায় করছে : মিন্টু

জুয়েল খান : এফবিসিসিআই- এর সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, যে ব্যবসায়ীরা নৌকার পক্ষে ভোট চেয়েছেন তাদের অধিকাংশই প্রকৃত ব্যবসায়ী না। তারা কেউ টুকটাক ব্যবসায়ী, আর কেউ সরকারি দলের সাথে তাল মিলিয়ে রাষ্ট্রকে লুঁট করছে। এখন আওয়ামী সম্প্রদায়ভূক্তরাই দেশে অবাধে ব্যবসা করছে।

২০ ডিসেম্বর রাতে ডিবিসি নিউজের এক আলোচনায় তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন শুধু দেশে একটা পক্ষ স্বাধীনভাবে ব্যবসায় করে আর সেটা হলো, আওয়ামী সম্প্রদায়ের লোক। এখন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আওয়মীরাই ভাগ করছে। একটা ধারণা এমন হয়েছে, যে ব্যবসায়ী সরকারের যতোবেশি তোষামোদ করবে সেই ব্যবসায়ী ততোবেশি সুযোগ সুবিধা পাবে, ব্যাংকের টাকা নিতে পারবো। মোটকথা ব্যবসায়ীরা আরো বেশি বড়লোক হয়ার জন্য সরকারের তোষামোদ করছে।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে ব্যবসায়ীরা সংবর্ধনা দিলেন এবং নৌকায় ভোট চাইলেন। কিন্তু ব্যবসায়ীদের তো নৌকায় ভোট চাওয়ার কথা না। অতএব এদেরকে ব্যবসায়ী বলা যাবে না। এদের অনেকই গান গাইছে এই গান গাওয়া আর নৌকায় ভোট চাওয়া এটা অতীতে হয়নি। আমি মনে করি প্রতিটি প্রতিটি ক্ষেত্রে দলীয়করণ করা হচ্ছে। প্রতিটি দেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সরকারি এবং বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানগুলো জনকল্যাণে প্রতিষ্ঠিত এগুলো জনকল্যাণে কাজ করার কথা, এগুলোকে ধ্বংস করার একটা নীলনকশা তৈরি করা হচ্ছে। যেমন আমাদের পুলিশ বাহিনী ধ্বংস, জুডিশিয়ারিতে আমরা বিচার পাচ্ছি না। এরকম রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে যেগুলো বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠান সেগুলোকে ধ্বংস করার একটা পাঁয়তারা করছে সরকার।

তিনি জানান, আমি গত দুইবারের নির্বাচিত এফবিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট। কিন্তু আমাকে প্রধানমন্ত্রীর ওই সভায় ডাকা হয়নি। এটা সম্পুর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং নিরপেক্ষ এফবিসিসিআই তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। কারণ অতীতে যখনই এফবিসিসিআই প্রধানমন্ত্রীকে কথা বালার সুযোগ দিয়েছে বা আমন্ত্রণ জানিয়েছে তখনই বিরেধী দলকে বা বিরোধীদলীয় নেত্রীকে সুযোগ দিয়েছে কিন্তু এবার তা হয়নি। ইতিহাসের কোনো কালে এফবিসিসিআই শুধু একপক্ষ অবলম্বন করেনি। কিন্তু এবারে শুধু প্রধানমন্ত্রীকে দাওয়াত করেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়