কামরুল হাসান: আওয়ামী লীগের ইশতেহার পর্যালোচনা করতেগিয়ে স্বদেশ রায় বলেন, তারা একটি অভিজ্ঞ দল এবং সে আলোকে তারা তাদের ইশতেহার ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সময় তারা জিডিপি পেয়েছিলো ৫.৬, সেটাকে তারা ৭.৮ উন্নীত করেছে এবং বর্তমান ইশতেহারে তারা সেটাকে ১০.০০ তে উন্নীত করতে চায়। যেটা স্পটত অভিজ্ঞতার লক্ষন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে গতো দশ বছরে তাদের যে ঘাটতি সেটা উপলব্ধি করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স তাদের ইশতেহারের আর একটি উপহার। আজ ‘নিউজ টোয়েন্টিফোর’ চ্যানেলে এক আলোচনায় তিনি একথা বলেন।
আওয়ামী লীগের ইশতেহারে নাগরিক সুবিধা সম্পর্কে বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধারণত গ্রমের তুলনায় শহরে বেশি হয় কিন্তু এই সরকারের আমলে উন্নয়নে একটা সমতা ছিল। শহর নাগরিকদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে হারে হয়েছে গ্রমীন নাগরিকদেরও প্রায় সে হারে হয়েছে। এবং বর্তমান ইশতেহারে তারা বলেছে আমার গ্রাম আমার শহর। আওয়ামী লীগ ২০২০ সালের মধ্যে গ্রামের প্রত্যেকটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌছে দেবার অঙ্গিকার করেছে, যার ফলে গ্রাম গ্রামকে উৎপাদনমূখি হবে, আর গ্রাম উৎপাদনমুখি হলে শহরের উপর চাপ কমবে।
তিনি বলেন, একটি দেশ থেকে দুর্নীতি পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে না তবে তাদের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে সরকার থাকলে কেউ দুর্নীতি করতে সাহস পায় না, আওয়ামী লীগ সেটা উপলব্ধি করতে পেরেছে। এবং এর ফলে আওয়ামী লীগ দুর্নীতি বন্ধে জিরো টলারেন্সের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং তারা সেটা পালন করতে বদ্ধপরিকর।
আপনার মতামত লিখুন :