শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহানে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৮:৫৪ সকাল
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৮:৫৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কমিশন না করলেও আমরা পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাবো : শারমিন মুরশিদ

মারুফুল আলম : নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ব্রতীর নির্বাহী প্রধান শারমিন মুর্শিদ বলেছেন, আমরা এবারও নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবো এবং যথারীতি নির্বাচন কমিশনে আমাদের রিপোর্টও পাঠাবো। রিপোর্ট গ্রহণ করবেন কী না, সেটি তাদের ব্যাপার। কিন্তু সচেতন নাগরিক হিসেবে আমরা আমাদের এলাকাগুলোতে নির্বাচন কেমন হচ্ছে দেখবো। সোমবার চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর লিস্ট ঘোষণা হবার পর খুব অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, সবচেয়ে পুরনো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ব্রতী এবং ফেমার নাম নেই। বাদ পড়ার কারণ হিসেবে যা পেলাম, আমাদের আবেদন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের ভেতরে দ্বিমত সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ কিন্তু নাগরিকের কাজ। নির্বাচন কমিশন আসলে কোনো পর্যবেক্ষণ সংস্থাকে বন্ধ করে দিতে পারে না।

তিনি আরো বলেন, দেশের উন্নয়নে সরকারের অর্জন আছে। সে জায়গায় বাংলাদেশের সুনাম আন্তর্জাতিক মহলে রয়েছে। ওটা যেমন আমাদের শান্তি দেয়, তদ্রæপ গণতান্ত্রিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সরকারের দুর্বলতাগুলো আমাদের কষ্ট দেয়। গণতান্ত্রিক উন্নয়নে পৌঁছানোর জন্য নির্বাচন হচ্ছে একটি মাধ্যম। ঐ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় আমরা দেখতে চেয়েছি সুব্যবস্থা। রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে সেই সুব্যবস্থা থাকে না।

শারমিন বলেন, গণতন্ত্রে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী হওয়া একটি মৌলিক বিষয়। কিন্তু কেনো আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে দিলো না? সুষ্ঠু গণতন্ত্রের যে উপাদানগুলো নির্বাচনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারতো সে জায়গায় আমরা কেনো দুর্বল? একজন নাগরিকের অধিকার নিয়ে এই প্রশ্নগুলো বারবার করবো?

নির্বাচনের শান্ত পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সব রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব আছে উল্লেখ করে ব্রতীপ্রধান বলেন, নির্বাচন প্রক্রিয়াতে আমরা এক পা এগুচ্ছি, দুই পা পিছিয়ে যাচ্ছি। যে সরকারকে আমি খুব ভালোবাসি সে সরকার যদি কোনো ভুল করে আমি কষ্ট পাই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়