শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৪:৩৩ সকাল
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৪:৩৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গ্রামীণ অর্থনীতি এখন চাঙ্গা অবস্থায় আছে : আহমেদ আল কবির

খায়রুল আলম : অর্থনীতিবিদ ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহমেদ আল কবির বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান সময়টিতে গ্রাম-গঞ্জে একই সাথে দুটি খুশির আমেজ চলছে। একটি হচ্ছে নতুন ফসল ঘরে তোলা, অন্যটি ভোট।
এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন অগ্রাহায়ণ মাস। কৃষকরা ফসল ঘরে তোলায় ব্যস্ত। সারাদিন কাজ করে আবার কিছু সময় ব্যয় করছে ভোটের কাজে। এটি সত্যিকারের খুব আনন্দঘন মুহূর্ত। শহরের তুলনায় গ্রামে একটু শীতের আমেজ আছে। বিকালের দিকে মানুষ তাদের ভবিষ্যৎ গ্রামীণ অর্থনীতি ও ভালো মন্দ নিয়ে আলোচনায় বসে। কাকে ভোট দিলে গ্রামের মানুষের ভালো হবে, কাকে দিলে ভালো হবে না- এটিই তাদের আলোচনার মূল বিষয় থাকে।

এটি নিয়ে মোটামুটি হৈচৈ চলছে। একদিকে যারা গরিব জনগণ তাদের এখন কাজের ব্যবস্থা আছে। অন্যদিকে সরকারের সেফটি কর্মসূচির আওতায় যে ২০ শতাংশ মানুষ আছে তারা এখন মোটামুটিভাবে স্বচ্ছল। আগে যারা শীতের কাপড় পেতো না, দু বেলা ভালোভাবে খেতে পেতো না, ভালো বাসস্থান ছিলো না এখন আর তাদের সে অবস্থাটি নেই।

সরকার গ্রামীণ অর্থনীতিতে খুব ভালো একটি সফলতা দেখিয়েছেন। বিশেষ করে সামাজিক নিরাপত্তা বলয় তৈরি হওয়ার কারণে যারা নিম্ন আয়ের মানুষ ছিলো, যেমন-বিধবা, গর্ভবতি মহিলা, বয়স্ক মানুষ, প্রতিবন্ধী তাদের জন্য সরকার বিভিন্ন ভাতার ব্যবস্থা করেছে। যেটি তাদের পরিবারে আয়ের সাথে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছে। তাছাড়া নির্বাচনের সময় স্বাভাবিকভাবে গ্রামীণ অর্থনীতিতে কিছু অর্থের যোগান বেশি হয়।

এতে মানুষের মধ্যে একটি আনন্দ কাজ করে। এগুলোর নেগেটিভ কোনো ইনফেক্ট হয় না। মানুষের স্বচ্ছলতা বাড়ে। গ্রামের মানুষের যদি স্বচ্ছলতা বাড়ে, তাহলে আমাদের অর্থনীতিও চাঙ্গা হয়। জিনিসপত্রের দাম যে কোনো মৌসুম থেকে শীতের সময় কম থাকে। এতে করে সাধারণ মানুষের আয় থেকে ব্যয় কম হয়। তাদের ব্যয় কম হলে সঞ্চয় বাড়ে। সব কিছু মিলিয়ে গ্রামীণ অর্থনীতি একটি নতুন অবস্থানে আছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়