শিরোনাম
◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৪:২৫ সকাল
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৪:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইন্টারনেটের গতি ফোর জি থেকে টু জি’তে নামিয়ে আনার সুপারিশ

সৌরভ নূর : নির্বাচন কমিশনের আইন-শৃঙ্খলা সমন্বয় সভায় ইন্টারনেটের গতি ফোর জি থেকে টু জি'তে নামিয়ে আনার সুপারিশ পেশ করা হয়েছে। কিন্তু যখন দেশের সব ধরনের সেবা ডিজিটাল মাধ্যমে পরিচালনা করার লক্ষ্য নেওয়া হচ্ছে, সেসময় ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া লক্ষ্য অর্জনের পরিপন্থী একটি সিদ্ধান্ত মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এপ্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য-প্রযুক্তি ইন্সটিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এ.বি.এম. মইনুল হোসেন জানান, ইন্টারনেটের গতি কমালে শুধু সাময়িক নয়, দীর্ঘমেয়াদেরও বিভিন্ন রকম ক্ষতি হতে পারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিতে। এমনকি বিনিয়োগে ইচ্ছুকদের নিরুৎসাহিত করতে পারে।

তিনি আরও বলেছেন, ইন্টারনেটের গতি টু জি'তে নামানো হলেই মেইল আদান-প্রদান বা কিছু কিছু ওয়েবসাইটে কাজ করা কঠিন হয়ে পড়বে। হয়ে যাবে খুব ধীর গতির। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ইন্টারনেটে যোগাযোগ ব্যবস্থা। এবং ব্যবসায়িক ক্ষতির মুখে পড়বেন অনেক মানুষ। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ফেসবুকের সাথে জড়িত এফ কমার্স খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন বিদেশী আউটসোর্সিং সংস্থার সাথে ফ্রিল্যান্স ভিত্তিতে যারা কাজ করেন তারাও বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে মনে করেন মি. হোসেন।

এছাড়া ব্যাহত হবে গণমাধ্যমের কার্যক্রম। নির্বাচনের সময় ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিলে গণমাধ্যমগুলো সবচেয়ে বেশি সমস্যার মুখে পড়বে বলে মনে করেন মি. হোসেন।

মইনুল হোসেন মনে করেন, যতদিন পর্যন্ত আমরা সমস্যা সমাধানের জন্য ইন্টারনেট বন্ধ করতে চাওয়ার প্রবণতা দূর করতে না পারবো, ততদিন আমাদের পক্ষে ডিজিটাল সেক্টরে পূর্ণ সক্ষমতা পাওয়া সম্ভব হবে না। সূত্র : বিবিসি বাংলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়