আরএইচ রফিক : আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন আক্ষা দিয়ে বগুড়ার সর্বস্তরের ভোটাররাই শান্তিপূর্ন পরিবেশে তারা যেন ভোট দিতে পারেন সেই দাবি জানিয়েছেন।
সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিত্বশীল ব্যাক্তিরা তাদের অভিপ্রায় জানিয়েছেন, এবার যেহেতু সব দলের অংশগ্রহনে অংশগ্রহন মুলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে তাই ভোটারের উপস্থিতি এবার অনেক বেশি হবে। ভোটাররা বলেন, এখন থেকেই যদি ইসি কঠোর হাতে সন্ত্রাসী ও হামলাকারীদের দমনে ব্যর্থ হন, তাহলে ভোটাররা ভোটের ব্যাপারে তাদের আগ্রহ ও উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।
এ প্রসঙ্গে এনজিও সংস্থা টিএমএম এসের মিডিয়া কর্মকর্তা রাইহান আহম্মেদ রানা বলেন, ভোটারা এখন আগের চেয়ে অনেক সচেতন। তারা সবাই জানে কাকে ভোট দিতে হবে। তিনি বলেন, সুষ্ঠু ভোটের সব পক্ষের জন্য সমান সুযোগ কাম্য।
বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ডাঃ আর এ এম তারেক বলেন, যত দ্রুত সম্ভব সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে ইসিকে। ভোটারদের বিশ্বাস, মাঠে সেনাবাহিনী থাকলে কোনো সন্ত্রাসী ভোটের মাঠে আতংক ছড়াতে সাহস পাবেনা। সন্ত্রাসীরা ঘরে উঠলেই কেবল ভোট শান্তিপুর্ন হওয়া সম্ভব।
সাংবাদিক নেতা মীর্জা সেলিম রেজা বলেন, এখন পর্যন্ত ইসিকে দৃঢ ভুমিকায় দেখলাম না। ইসির কি সাহসের অভাব ? বুঝতে পারছিনা। বগুড়ার প্রবীন শ্রমিক নেতা মুনসুর রহমান বলেন, সরকারতো গত ১০ বছরে উন্নতি কম করেনি। ভোটাররা নিশ্চয়ই সেটা বিবেচনায় নেবে।
বগুড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহমুদ শরিফ মিটু বলেন, আমার ভোট যেন আমি দিতে পারি সেই পরিবেশের নিশ্চয়তা চাই, অন্যকিছু নয়।
প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন বলেন, আমি সহ ভোটারের কাছেই ভোটের দিনটি গুরুত্বপূর্ণ। কারন ওইদিন নিজেকে দেশের মালিক বলে মনে হয়। তাই আমরা যেন সবাই ভোটের মাধ্যমে দেশের সেবকদের নির্বাচিত করতে পারি সেই ব্যবস্থা করতে হবে ইসিকেই।
তরুন সমাজ সেবক সাফায়েতুল ইসলাম সজিব ব্যবসায়ী এনায়েত করিম ও রাজিবুল ইসলাম সজিব বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই । আর সেই নিরপক্ষে নির্বাচন নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার জন্য ইসিকেই তার নিরপেক্ষতা প্রমান করতে হবে । তারা দেমে বিরাজমান পরিস্থিতির জন্য যত তারাতারি সম্ভব সেনা মোতায়েন করার আহবান জানান ।
আপনার মতামত লিখুন :