আব্দুর রাজ্জাক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ক্ষমতা ছাড়ার পর নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপের মামলায় অভিযুক্ত হতে পারেন। এতে তার জেলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ডেমোক্রেটিক সিনেটর ক্রিস কুনস। ইতোমধ্যেই ট্রাম্প তার সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেনের মাধ্যমে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বৃদ্ধির জন্য গোপনে অর্থ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ জোরদার হয়েছে। সিএনএন
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ তদন্ত করছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই’র সাবেক প্রধান রবার্ট মুলারের নেতৃত্বে স্টেট ডিপার্টমেন্টের কাউন্সিল। মুলার কমিটি ইতোমধ্যেই কোহেনের বিরুদ্ধে বেশ কিছু নথি আদালতে উপস্থাপন করেছে। তাতে ট্রাম্প নির্বাচনে ভাল ফলাফলের জন্য গোপনে অর্থ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে তথ্য রয়েছে। তাই তিনি এই বিষয়ে আইনি ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে কুনস জানিয়েছেন।
‘গত শুক্রবার কোহেনের বিরুদ্ধে যে নথিগুলো উত্থাপন করা হয়েছে তাতে, ট্রাম্প তার সাবেক প্রেমিকা দাবি করা নারীকেও মুখবন্ধ রাখতে গোপনে অর্থ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে তথ্য রয়েছে। তাই ক্ষমতা শেষ হলে ট্রাম্প জেলে যেতে পারেন বলে ক্যালিফোর্নিয়ায় ডেমোক্রেটিক প্রতিনিধি অ্যাডাম স্কিফ যে মন্তব্য করেছেন তার সাথে একমত পোষণ করছি’ বলে কুনস জানান।
আপনার মতামত লিখুন :