শিরোনাম
◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ নির্বাচনের মাঝেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৩:৪২ রাত
আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৩:৪২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘ইভিএম এ কোড নম্বর দিয়ে নির্দিষ্ট দলকে জেতানো যায়’

হ্যাপি আক্তার : ভোট দেবার পরে ভোটের হিসেবে গরমিল হলে প্রশ্ন ওঠে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন নিয়ে, কীভাবে গরমিল হলো? জবাব একটাই, যে দিন ভোট চলছে, সে দিনই আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন আপনি কাকে জিতাবেন। ইলেকট্রনিক মেশিনের ভেতরে এক ধরনের গোপন কোড নম্বর থাকে যা আপনি এই মেশিনের ভেতরে দিয়ে নিজ দলকে বিজয়ী করতে পারেন। ভারতে লোকসভায় একজন ইঞ্জিনিয়ার হাতে প্রমাণ করেন ইভিএম এ ভোট চুরির সহজ কৌশলটি। সূত্র : ফেসবুক

ভিডিওতে ইঞ্জিনিয়ার উদাহরণ দিয়ে বলেন, যে দলকে আমরা ভোট দিতে যাব, সেই পার্টির চিহ্নে বোতাম চেপে দেয়া মাত্রই ভোটারের মনে বিশ্বাস হয়, যে কাঙ্খিত ভোটটি সমর্থিত দলেই দেয়া হয়েছে। এই যে বিশ্বাস এইটিই হিন্দুস্থানের প্রজাতন্ত্রের বিশ্বাস। যদি এই বিশ্বাস নড়ে যায়, তাহলে ভারতের এক এক মানুষ প্রজাতন্ত্র থেকে সরে যাবে।

তিনি বলেন, আমার মতো একজন সাধারণ ইঞ্জিনিয়ার ১০-১৫ দিনের পরিশ্রমের মাধ্যমে যেখানে ইচ্ছা সেখানে ভোট দিতে পারবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং নিয়ে সবসময় টেলিভিশনে বলা হয়, মেশিনের মধ্যে ভোট দেবার সময় ১০ বার পরীক্ষা করা হয়। আর তা দেখে সকলেই সত্য বলে মেনে নেয়। ভোট দেবার সময় মেশিনের ভেতরের সংখ্যা ভোটারদের দেখানো হয় । সেখানে জিরো দেখার পরে একেক করে ভোট দেয় ভোটাররা। এভাবেই পরবর্তী ভোটারকে দেখানোর পরে তাদের মধ্যে একধরনের বিশ্বাস জাগে যে মেশিন তো ভালোই।

যে দিন ভোট শুরু হয়, সে দিন বিশ্বাস করে ভোট দেয় ভোটারা। ভোটের দিন কেন্দ্রে আলাদা আলাদা পোলিং এজেন্ট থাকেন। তাদের ভোট ৬টায় দেখানো হয় ভোটিং মেশিন একদম ঠিক আছে। কিন্তু বাস্তবতায় তা নয়। ভোট দেবার পরে মেশিনটিকে পুনরায় খালি করার পর দেখানো যায় ভোটাদের। পরীক্ষামূলকভাবে শেষ হবার পরে যে গণনা করা হয়, তা দেখে জনগণের বিশ্বাস করে। সে বিশ্বাস থেকেই নির্বাচন কমিশনণের যে ইলেট্রনিক মেশিন আছে তার ওপর ভরসা করে জনগণ। বিশ্বাস করে যে এর ওপর সরকারের কোনো হাত নেই। আর সাধারণ মানুষ এভাবেই বোকা বনে যায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়