শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ০৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৬:২৬ সকাল
আপডেট : ০৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ০৬:২৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কেউ খবর রাখে না ব্যারিস্টার মইনুলের

সম্পাদক ডটকম :  ১৬ অক্টোবর একাত্তর টেলিভিশনের একটি টকশোতে নারী সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে ‘চরিত্রহীন’ বলে মন্তব্য করেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন। এই অশ্লীল কটূক্তি করার অপরাধে রংপুরের একটি আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হয় এবং ২২ অক্টোবর তিনি গ্রেপ্তার হন।

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন গ্রেপ্তার হওয়ার পর ইতিমধ্যে একমাস অতিক্রান্ত হয়েছে। অথচ ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করাতো দুরের কথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কেউই ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের খোঁজ খবর পর্যন্ত নেননা। এই সময়ের মধ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৭টি জনসভা করেছে।

এই ৭টি জনসভার কোথাও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কোনো নেতা তাঁর মুক্তির বিষয়ে একটি কথাও বলে নাই। এমনকি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের যে আইনজীবী নেতারা আছেন এবং যেহেতু ড. কামাল হোসেন আইনজীবীদের শীর্ষ নেতা।

তারপরেও আইনজীবীদের মধ্যে থেকেও মইনুল হোসেনের জামিনের জন্যে আবেদন বা উচ্চ আদালতে তাঁর মুক্তির বিষয়ে গণফোরাম বা জাতীয় ঐক্যফ্রণ্টের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় নাই।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কোনও শীর্ষ নেতাতো নয়ই এমনকি কোনো স্থানীয় পর্যায়ের নেতাও ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি এবং খোঁজ খবরও নেননি। সবচেয়ে বড় কথা হলো তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার পর দীর্ঘ এক মাসের মধ্যে তাঁর স্ত্রী এবং পুত্রও তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়