রবিউল হাসান ইমন : এটা দৃষ্টি আকর্ষন করার মতো একটা বিষয় কারন এই প্রথম এত মনোণয়ন পত্র বাতিল হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে যা এর আগে কখনও হয় নাই।
সোমবার দিবাগত রাতে চ্যানেল আইয়ের আজকের সংবাদপত্র অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক ।
তিনি আরো বলেন, এই বাতিল হওয়া নিয়ে যতটুকু মিডিয়া থেকে জানতে পেরেছি যে সামান্য ছোট খাটো কারনেও নাকি মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। যেমন একটা সিটে ১০ জনের স্বাক্ষরের মধ্যে ৯ জনের স্বাক্ষর আছে ১ জনের নেই। তবে কোন কারনে যদি দুই এক জনের স্বাক্ষর না থাকে তাহলে ইলেকশন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী তাদের স্বাক্ষর করিয়ে নেওযার অনুমোদন আছে। কিন্তু ইলেকশন কমিশন তা করেনি ।বরং মনোনয়ন বাতিল করে দিয়েছে।
তিনি আবারও বলেন, এই মনোনয়ন বাতিল করার ফলে তাদের আপিল করতে হচ্ছে হাইকোর্টে । কিন্তু হাইকোর্ট তাদের আপিলের শুনানি দিচ্ছে না । আবার কোনো কোনোটা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে আপিলের জন্য। যেমন গোলাম মাওলা রনিকে আপিলের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। তবে নির্বাচন কমিশন যতটা কম হয়রানি করাবে ততটা ভালো হবে নির্বাচনের জন্য। কিন্তু আমার মতে শুরুটা আরো ভাল হওয়া উচিত ছিল।
তিনি আবারও বলেন, বিএনপির এত জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রশ্ন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে কোন প্রশ্নের জবাব পাওয়া যায়নি এখনও । তাহলে নির্বাচন কমিশন কি ক্ষমাতাশীল দলের পক্ষপাতিত্ব করছে?
আপনার মতামত লিখুন :