শিরোনাম
◈ বুটেক্সকে তথ্য প্রযুক্তি ও বিশ্ব পরিস্থিতির বিবেচনায় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ◈ স্বর্ণের দাম কমলো ◈ হলমার্ক কেলেঙ্কারির রায় ঘোষণার সময় পালিয়ে গেলেন জামাল উদ্দিন সরকার ◈ ২৯ কৃষি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ বাস্তব বিবর্জিত: দোকান মালিক সমিতি ◈ তিন মাসের মধ্যে সালাম মুর্শেদিকে বাড়ি ছাড়তে হবে: হাইকোর্ট  ◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের 

প্রকাশিত : ২১ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৪০ দুপুর
আপডেট : ২১ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিডিয়া হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের অবিচ্ছেদ্য অংশ: সাখাওয়াত হোসেন

মো: মারুফুল আলম: সাবেক নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, মিডিয়া হচ্ছে ইলেকশন কমিশনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ইন্ডিয়ার ইলেকশন কমিশনের বইগুলোতে এ বিষয়ে আছে, মিডিয়া হচ্ছে ইলেকশন কমিশনের পার্টনার। কোন কিছু হলেই মিডিয়ার রিপোর্টস দেখা হয়। বুধবার যমুনা টিভির টকশো’তে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, মিডিয়াকে কোন রেজাল্ট না দেখাতে বলা হয়েছে। লাইভ কোনকিছু না দেখাতে বলা হয়েছে। এই রেস্ট্রিকশন কেন থাকবে? এসবইতো একজন মিডিয়াকর্মী প্রচার করবে। এটাইতো মিডিয়ার সম্প্রচারের জায়গা! তারা তাহলে কী প্রচার করবে? তারা কি মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে থাকবে?

‘হয়তো আমাদের মিডিয়াতে বেশি সমালোচনা হয় বলেই বলা হয়েছে’ সঞ্চালকের এ কথার উত্তরে তিনি বলেন, সমালোচনা হলে হবে। আমি বসে আছি পাবলিক অফিসে, তাই আমার প্রত্যেক কাজ পাবলিকের নজরে আছে। সমালোচনাও থাকবে। কোন কিছু হলে সমালোচনা কেন মনে করবো? ইন্ডিয়ান ইলেকশন কমিশনেরও সমালোচনা আছে।

অবজারভারদের রেসট্রিকশন প্রসঙ্গে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, লোকাল অবজারভারও কমবেশি ইন্টারন্যাশনাল অবজারভারদের মতই নির্দেশনা মেনে চলে। সে আন্তর্জাতিক সংগঠনের একটি অংশ। সে একটি রিপোর্ট নিতে পারবে না, ছবি তুলতে পারবে না, প্রিজাইডিং অফিসারকে জিজ্ঞেস করতে পারবে না যে, এই পর্যন্ত ভোট কত হলো, তাদের দরকার কী তাহলে? মিডিয়ার উপর এবং অবজারভারদের উপর এই রেসট্রিকশনটা উচিত নয় বলে মনে করেন তিনি।

‘নির্বাচনে যারা দায়িত্ব পালন করবেন তাদের খোঁজখবর নিচ্ছে পুলিশ এবং এ কাজটি সরকারের নির্বাহী অংগ হিসেবে পুলিশকে করতে হয়’- একজন নির্বাচন কমিশনার এর এই ব্যাখ্যার তাৎপর্য জানতে চাইলে সাবেক এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, কোন অপরাধ সংঘটিত হয়েছিলো কি না বা হচ্ছিলো কিনা জানি না। এ পর্যন্ত কোন প্রিজাাইডিং অফিসার এ ধরনের কাজ করেছে বলে জানা নেই যে, মারামারি করেছে বা আগুন লাগিয়েছে ইত্যাদি। তারা সবাই সরকারি ও আধা সরকারি অফিসার। প্রাইভেট কাউকে প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয় না। এমনকি প্রাইভেট ব্যাংক থেকেও নেওয়া হয় না। সবাই গেজেটেড ফাস্ট ক্লাস অফিসার। সেকেন্ড ক্লাস অফিসারও বর্তমানে নেই। আগে সেকেন্ড ক্লাস অফিসারদের নেওয়া হতো। পুলিশ এভাবে ফোন করে বংশগত খোঁজখবর নিতে চাইলে মানুষ ঘাবড়ে যাবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়