রাশিদ রিয়াজ : পুঁজি বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন বিভিন্ন কোম্পানির আইপিও মূল্য নির্ধারণে কোনো অনিয়ম রয়েছে কি না তা যাচাই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্যে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন তথ্য সংগ্রহ করছে। কমিশন আইপিও কোটা সংশোধন করতে পারে যদি দেখা যায় আইপিও মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোনো শেয়ারের দাম অনাকাঙ্খিতভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। আইপিও মূল্য নির্ধারণে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে কি না কমিশন তাও খতিয়ে দেখছে। ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস
পুঁজিবাজারে বেশ কয়েকটি কোম্পানির আইপিও মূল্য অনাকাঙ্খিতভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে এমন অভিযোগ ওঠার পর সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন এধরনের সিদ্ধান্ত নিল। বিনিয়োগকারী ও শেয়ারবাজারের স্বার্থ রক্ষায় এধরনের তদন্ত শুরু করেছে কমিশন। কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খাইরুল হোসেইন বলেন, অনাকাঙ্খিতভাবে কোনো শেয়ারের প্রাথমিক মূল্য বাড়ানো হলে অবশ্যই তা সংশোধন করা হবে। কারণ কোনো কোম্পানি এধরনের কাজ করলে তাতে বাজার ও বিনিয়োগকারী উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বুক বিল্ডিং মেথড অনুসারে ইআই, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ৬০ শতাংশ কোটা সুবিধা ভোগ করে এবং বাকি ৪০ শতাংশ সুবিধা পায় সাধারণ বিনিয়োগকারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ইলেক্ট্রনিক নিলামের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির পাশাপাশি কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয়।
আপনার মতামত লিখুন :