শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ১৯ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:০০ সকাল
আপডেট : ১৯ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিএনপি-জামায়াত দ্বন্দ্ব

বাংলাদেশ জার্নাল : পাবনায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে বিএনপি ও জামায়াত। বিএনপি চাইছে জেলার সব আসনে নিজেদের প্রার্থী দিতে। আবার, জেলার পাঁচ আসনের মধ্যে তিনটিতেই সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা দিয়েছে জামায়াত। নিজামী পুত্র ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেনের নাম ওই তালিকা থেকে বাদ দেয়ায় বিএনপির সাথে কোন্দল সৃষ্টি হয়েছে জামায়াতের।

গেলো ২৭ শে অক্টোবর পাবনা-১ আসনে মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন, পাবনা-৪ আসনে জামায়াতের জেলা আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল ও পাবনা-৫ আসনে সেক্রেটারি ইকবাল হোসাইনকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তালিকা প্রকাশ করে জামায়াত। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তারাই জয়ী হবে বলে দাবি করেন দলটির নেতারা।

সম্প্রতি নাজিবুর রহমান মোমেনকে বাদ দিয়ে সাঁথিয়া উপজেলা আমীর ডাক্তার আব্দুল বাসেতকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু মোমেনের পক্ষে গেলো বৃহস্পতিবার মনোনয়ন সংগ্রহ করে তার সমর্থকরা। এরপরই এ নিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে শুরু হয় কোন্দল।

পাবনার জামায়াতের নায়েবে আমির জহুরুল ইসলাম বলেন, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের আলোকে এই তিনটি আসনে নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে আমরা মানসিক এবং তৃণমূল পর্যায়ে প্রস্তুতি নিয়েছি। নাজিবুর রহমান মোমেনকে বাদ দিয়ে কেন্দ্র ডাক্তার আব্দুল বাসেতকে প্রর্থী হিসেবে মনোনয়ন দেয়। এখনও পর্যন্ত সে সিদ্ধান্তই বহাল রয়েছে। সাঁথিয়া উপজেলার পক্ষ থেকে আমরা আমাদের আপত্তি কেন্দ্রকে জানিয়েছি।

পাবনা ১, ৪ ও ৫ আসনকে জামায়াত তাদের ভোট ব্যাংক দাবি করলেও, তা মানতে নারাজ বিএনপি। জোটের স্বার্থে কয়েকটি নির্বাচনে আসনগুলো জামায়াতকে ছেড়ে দিলেও এবার নিজেদের প্রার্থী চান জেলা বিএনপির নেতারা। তারা বলেন, বিএনপি এমন একটা সংগঠন যারা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবার যোগ্যতা ও সামর্থ রাখে।

১৯৯১ সালে পাবনা-১ ও ৫ আসনে জামায়াত এবং বাকি তিনটিতে বিএনপির প্রার্থী জয় পায়। ১৯৯৬ সালে পাবনা-৫ আসন বিএনপির দখলে গেলেও অন্য আসনগুলোতে জয় পায় আওয়ামী লীগ। এছাড়া ২০০১ সালে পাবনা-১ ও ৫ আসন আবারও দখলে নেয় জামায়ত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়