শিরোনাম
◈ সাতক্ষীরায় এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা ◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী

প্রকাশিত : ১৮ নভেম্বর, ২০১৮, ০৯:২৩ সকাল
আপডেট : ১৮ নভেম্বর, ২০১৮, ০৯:২৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচনী মাঠে ব্যবসায়ীরা

ডেস্ক রিপোর্ট : ভোটের রব উঠেছে চারদিকে। রাজনীতিকদের সঙ্গে নির্বাচনী মাঠে সরব ব্যবসায়ীরাও। কেউ হচ্ছেন নৌকা আর কেউ ধানের শীষের কাণ্ডারি। এ নিয়ে আসনে আসনে চলছে যুক্তিতর্ক। সারা দেশে কয়েকশ ব্যবসায়ী দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও আলোচনায় আছেন শতাধিক। তারা যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনয়ন চান। ব্যবসায়ী থেকে সংসদে যেতে আগ্রহী এসব প্রার্থী ঘুরছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। সবাই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।

জানা গেছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়ে প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের আনুকূল্য পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন। ব্যবসায়ীদের মধ্য থেকে আসা প্রায় শতাধিক প্রার্থী ব্যাপক আকারে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। চাচ্ছেন ভোট, দোয়া ও সমর্থন। ব্যবসায়ীদের মধ্যে অধিকাংশের প্রথম পছন্দ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক। পিছিয়ে নেই বিএনপির ধানের শীষও। প্রধান দুই দলে ঠাঁই না পাওয়াদের পছন্দ হালের বিরোধী দল এরশাদের জাতীয় পার্টি।

তবে রাজনীতি সচেতন ব্যবসায়ী মহলের ধারণা, বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী মাঠে থাকায় এবারের ভোট অনেক কঠিন হবে। তাই যারা সহজে এমপি হওয়ার চিন্তা করেছিলেন, তাদের সে আশা এখন গুড়েবালি। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী বাছাইয়ে সতর্ক থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। তাতে ব্যবসায়ী নেতারা নির্বাচনী রাজনীতিতে কেমন করবেন- সেটাই এখন দেখার বিষয়। জানা গেছে, বর্তমান দশম জাতীয় সংসদের ৫৯ শতাংশ বা ১৭৭ জন এমপি কোনো না কোনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাদের অধিকাংশই এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, রিহ্যাব ও বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বাণিজ্য সংগঠনের শীর্ষ নেতা ছিলেন। কেউ কেউ এখনো বহাল আছেন। কেউ কেউ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীও হয়েছেন। এর বাইরে আছেন জেলা পর্যায়ের বেশ কিছু ব্যবসায়ী নেতা। আগামী নির্বাচনে তারাও মনোনয়ন চান। সংসদ নির্বাচনে নিজ দলের টিকিট পেতে মরিয়া এসব ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি ব্যবসায়ী নেতা ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দলটির সাবেক অর্থ ও বাণিজ্য সম্পাদকও ছিলেন। দুই দফা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হন। পরে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে গেল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে এমপি হয়েছেন। পরে অন্য স্বতন্ত্র এমপিদের সঙ্গে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। তার ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, তিনি আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারকদের শীর্ষ পর্যায় থেকেই এবার নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোটযুদ্ধে নামার ইঙ্গিত পেয়েছেন। নির্বাচন প্রসঙ্গে ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুরাদনগরের মানুষ উদগ্রীব হয়ে আছেন উন্নয়নের পক্ষে নৌকায় ভোট দিতে। মনোনয়ন ও জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। বাংলাদেশের প্রায় মানুষই কম-বেশি জানেন, চেনেন ও নাম শুনেছেন সালমান এফ রহমানের। এই প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারিখাত বিষয়ক উপদেষ্টা। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এবারের নির্বাচনে ঢাকা-১ (দোহার ও নবাবগঞ্জ) আসনে ভোটের প্রস্তুতি নিয়েছেন। তিনি এখন প্রতিদিনই নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার কথা জানিয়েছেন। রাজধানী ঢাকার মেয়র হওয়ার আশায় দীর্ঘদিনের আওয়ামী লীগ ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এবং মাল্টিমুড গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু। ক্ষমতার পালাবদলে তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান। এবারের সংসদ নির্বাচনে ফেনীর সোনাগাজী ও দাগনভূইয়া আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পুরনো সঙ্গী নৌকার বিরুদ্ধে ভোটযুদ্ধে জয়ী হওয়ার ব্যাপারে নিজের আশাবাদের কথা জানিয়েছেন তিনি। নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন শিল্পপতিদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সাবেক সভাপতি ও বন্ধ হওয়া সিটিসেলের কর্ণধার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান। বিএনপির এই শীর্ষ নেতাও যে কোনো মূল্যে জয় পেতে চান। মাঠে আছেন একমির প্রতিষ্ঠাতা মিজানুর রহমান সিনহা। নৌকার মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন সম্প্রতি খুলনা-৪ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে জয়ী হওয়া সাবেক তারকা ফুটবলার ও বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদীও। তিনি বলেন, এলাকার মানুষ আমাকে গ্রহণ করেছে। তাদের সুখ-দুঃখে পাশে থাকব। জয়ও পাব। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির মনোনয়নে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে চান বিকেএমইএ সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান। তিনিও জয়ের ব্যাপারে নিজের আশাবাদ প্রকাশ করেন। জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে বেশ কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাও মনোনয়নের দৌড়ে এগিয়ে আছেন। তাদের মধ্যে আছেন কুমিল্লার কন্যা ও ব্যবসায় নোবেলখ্যাত অসলো বিজনেস ফর পিস পুরস্কার জয়ী সেলিমা আহমাদ। নৌকায় চড়ে হোমনা ও তিতাস থেকে জাতীয় সংসদে ঢুকতে চান এফবিসিসিআইতে বার বার নির্বাচিত এই পরিচালক নিটল-নিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত নিয়েই নির্বাচনী এলাকায় সক্রিয় আছেন বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (বিডব্লিউসিসিআই) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সেলিমা আহমাদ। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভোটাররা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন আমাকে ভোট দিতে। তারা চান একজন শিক্ষিত ও যোগ্য নেতৃত্ব। সেই বিবেচনায় আমাকে জয়ী করতে চান সবাই। অভিনেত্রী শমী কায়সারও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন দৌড়ে আছেন। তিনি বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে এবং ব্যবসায়ী সংগঠনে যুক্ত।

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচন করছেন। বিজিএমইএর আরেক সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান এখন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি। তিনিও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে নির্বাচন করছেন। আরেক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতা বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক টিপু মুন্সী বর্তমানে সংসদের সদস্য। তিনি আবারও রংপুর থেকে নির্বাচন করতে চান। বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি মাহমুদুল হাসান খান বাবু এখন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে আগামী সংসদ নির্বাচন করতে চান চুয়াডাঙ্গা-২ (জীবননগর ও দামুড়ডাঙ্গা) আসন থেকে। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক। তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তার জয় সুনিশ্চিত। বিজিএমইএর আরেক সহসভাপতি মোহাম্মদ নাসির নৌকাতেই ভরসা রেখে চট্টগ্রামের পটিয়া থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করেছেন। তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে পটিয়ার মানুষের জন্য কাজ করেছি। আজীবন কাজ করতে চাই। তাদের উন্নয়নই আমার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। বিজিএমইএর আরেক সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এস এম মান্নান কচি নৌকার মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। নরসিংদী-৪ (বেলাব ও মনোহরদী) থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান বিকেএমইএর সাবেক প্রথম সহসভাপতি আসলাম সানি। তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগে। ব্যবসাতেও সফল। এবার নৌকা পেলে ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতবেন বলেও দাবি তার। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সাতক্ষীরা থেকে নির্বাচন করতে চান এফবিসিসিআই পরিচালক ড. কাজী এরতেজা হাসান। ভোরের পাতা গ্রুপের এই কর্ণধার ইরান-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি। এফবিসিসিআইর আরেক পরিচালক ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু নাসের নৌকায় চড়ে টাঙ্গাইলের কালিহাতী থেকে এমপি হতে চান। গত কয়েক বছর ধরে নিজের নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত সভা-সমাবেশ করছেন বলে জানিয়েছেন। রাজধানী পুরান ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এফবিসিসিআই পরিচালক আবু মোতালেব ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহসভাপতি। তিনি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনের কথা জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ নির্বাচন করতে চান কুমিল্লা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আফজাল খানের পুত্র ও এফবিসিসিআই পরিচালক মাসুদ পারভেজ খান ইমরান। সোনারগাঁও থেকে নির্বাচন করতে চান এফবিসিসিআই পরিচালক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, সংসদ সদস্য আলী আশরাফের ছেলে মুনতাকিম আশরাফ কুমিল্লা-৭ আসন (চান্দিনা) থেকে মনোয়নপ্রত্যাশী। তিনি এফবিসিসিআইর সহসভাপতি। চুয়াডাঙ্গা থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান এফবিসিসিআইর পরিচালক দিলীপ কুমার আগারওয়ালা। তিনি চুয়াডাঙ্গা চেম্বারের সভাপতি ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক। জামালপুর থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী এফবিসিসিআইর আরেক পরিচালক রেজাউল করিম রেজনু। ফরিদপুর ১ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান জুয়েলারি সমিতির সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ রায়। বিএনপির হয়ে আরও মনোনয়ন চান ঢাকা থেকে শাহাবুদ্দিন আহমেদ, আবদুল মান্নান ও আবু আশফাক, নারায়ণগঞ্জ থেকে মাহবুুবর রহমান সুমন, নজরুল ইসলাম আজাদ, দীপু ভুইয়া ও শাহ আলম। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাজমুল আনোয়ার, নাছির উদ্দীন হাজারী, খালেদ মাহবুব, কুমিল্লা থেকে আবুল কালাম চৈতী, হাজী আমিনুর রশীদ ইয়াসিন, মোবাশ্বের আলম ভুইয়া, আলাউদ্দিন আহমেদ, জাকারিয়া তাহের সুমন, কর্নেল আনোয়ারুল আজিম, চাঁদপুর থেকে শেখ ফরিদউদ্দিন আহমেদ মানিক, লায়ন হারুনুর রশীদ, আবদুল হান্নান, ইঞ্জিনিয়ার মমিনুর রহমান, জি এম ফজলুল হক, ড. জালাল উদ্দিন, শরীয়তপুর থেকে জামাল, কামাল ও কিরণ আহমেদ, জয়পুরহাট থেকে ফয়সাল আলিম, দিনাজপুর থেকে হাফিজুর রহমান, নীলফামারী থেকে শামসুজ্জামান, বগুড়া থেকে শুকরানা আহমেদ, বগুড়ার জি এম সিরাজ, পাবনা থেকে সঞ্জু খান, টাঙ্গাইল থেকে স্বপন ফকির ও আবদুল মতিন, জামালপুর থেকে রশিদুজ্জামান মিল্লাত, শেরপুরের হযরত আলী, ময়মনসিংহের জাকির হোসেন বাবলু, গাজীপুরের সাইয়্যেদুল আলম বাবুল, মানিকগঞ্জের আফরোজা খান রিতা ও মইনুল ইসলাম, চট্টগ্রামের শামসুদ্দিন, আসলাম চৌধুরী, ফরিদপুরের নাসিরউদ্দিন, মাগুরায় কাজী কামাল, যশোরের টি এস আইয়ুব, মেহেরপুরের মিল্টন মোর্শেদ, খুলনায় অধ্যাপক মাজেদুর রহমান, শাহ শরীফ কামাল তাজ ও বাগেরহাটের ড. শেখ ফরিদুল আলম একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপ্রত্যাশী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়