শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৬ নভেম্বর, ২০১৮, ০৩:৩৩ রাত
আপডেট : ১৬ নভেম্বর, ২০১৮, ০৩:৩৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানে ত্রিপক্ষীয় আলোচনা খুবই কার্যকর হয়’

আশিক রহমান : রুপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির বলেছেন, খেলাপি ঋণ সমস্যায় ত্রিপক্ষীয় আলোচনা সত্তর শতাংশ ভালো ফল দেয়। এ পদ্ধতি খুবই কার্যকর। তাই এ সমস্যা সমাধানে আলোচনা-সমঝোতার পথে যাওয়াই উত্তম।

এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, খেলাপি ঋণ কোনোভাবে আমাদের জন্য কাম্য নয়। হতে পারে না। সাধারণত নির্বাচনের সময় ঋণ খেলাপিরা রি- পে করে, রি-সিডিউল করে। একটা সুনির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিয়ে রি-সিডিউল করে। এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে যদি কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান আবারও ঋণ নিয়ে থাকে তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংককে খুব শক্তভাবে দেখা উচিত। কঠোর অবস্থান থেকে সরে উচিত নয়। করলে অনৈতিক হবে।

তিনি আরও বলেন, ব্যত্যয় ঘটে থাকলে অর্থনীতির জন্য খারাপ সংবাদ হবে। তবে রি-সিডিউলেরও একটা লিমিট রয়েছে। কতোবার তা হতে পারে? একটা গাইড লাইন রয়েছে। এর ভেতরেই থাকতে হবে। বাংলাদেশকে ব্যাংককে তা কঠোরভাবে মনিটরিং করা উচিত। সেটা করছে বলেও বিশ্বাস করি আমি।

এক প্রশ্নের জবাবে ড. আহমদ আল কবির বলেন, ঋণ খেলাপি সমস্যা থেকে বের হওয়ার জন্য ত্রিপাক্ষিক বৈঠক হওয়া উচিত। গ্রাহক, বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট মিলে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে বসা উচিত খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানে। আলোপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করাই উত্তম। কারণ ভয় বা আইন দিয়ে বেশিদ্রূ এগোনো যাবে না।

তিনি বলেন, সত্তর শতাংশ ক্ষেত্রে ত্রিপক্ষীয় আলোচনা ভালো ফল দেয়। আর ত্রিশ শতাংশ ক্ষেত্রে হয়তো ইতিবাচক ফল দেয় না। সেক্ষেত্রে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাগ্রহণ দরকার। প্রয়োজনে বিদ্যমান আইন সংশোধন করে আরও কঠোর করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়