শিরোনাম
◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:৫৩ সকাল
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চ্যারিটি ম্যাচ খেলার সময় কিশোর বক্সাররের মৃত্যুতে উত্তাল থাইল্যান্ড

স্পোর্টস ডেস্ক : এক কিশোর বক্সারের মৃত্যুতে উত্তাল হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ড। একটি চ্যারিটি বক্সিং ম্যাচ খেলার সময় ১৩ বছর বয়সী ওই কিশোর বক্সারের মৃত্যু হয়। এতে দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। শিশুদের জন্য মুয়াই থাই মার্শাল আর্ট খেলা নিষিদ্ধের জোর দাবি জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা।
খবর জাকার্তা পোস্টের।

নিহত কিশোরের নাম আনুচা তাসাকো। ১০ নভেম্বর রাজধানী ব্যাংককের কাছে সামুত প্রাকাম প্রদেশে এই ঘটনা ঘটে।

খেলায় কিশোরটির মাথায় বেশ কয়েকটি গুরুতর আঘাত লাগে। ছেলেটি ফেটমোংকোল সোর উইলাইথোং উপনামে লড়াই করত। বক্সিং রিংয়ে আঘাত পেলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই মৃত্যু হয় তার।

পুলিশ জানিয়েছে, হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় মস্তিস্কে রক্তক্ষরণে মারা যায় ওই কিশোর। আট বছর বয়স থেকে বক্সিং খেলছিল আনুচা। ৫ বছরের ক্যারিয়ারে এরই মধ্যে ১৫০টি বক্সিং ম্যাচে লড়েছে সে।

এদিকে প্রতিপক্ষ বক্সার নিতিক্রোন সোন্দে তার সমবয়সী বলে জানিয়েছে পুলিশ। ফেসবুকে আনুচার মৃত্যুতে সে দুঃখ প্রকাশ করেছে। লিখেছে, ‘তার মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। ম্যাচে জিততে চেষ্টা করা আমার দায়িত্ব। আমি আমার দায়িত্ব পালন করছিলাম। জিততে পারলে আমি আমার লেখাপড়ার খরচ চালাবার মত অর্থ উপার্জন করতে পারব।

উল্লেখ্য, দেশটিতে থাই বক্সিং ব্যাপক জনপ্রিয়। জনপ্রিয়তা ও ভাগ্য অন্বেষণে অনেক মুষ্টিযোদ্ধা অল্প বয়সেই বক্সিং ম্যাচ খেলা শুরু করে। তবে শিশুদের হেডগার্ড ছাড়াই ম্যাচে অংশ নেওয়ার বিষয়টি বরাবরই ব্যাপক সমালোচিত হয়ে আসছে। ১০ বছরের কম বয়সী শিশুরা এমন একটি বিপজ্জনক খেলায় মেতে উঠে যেখানে মাথা লক্ষ্য করে লাথি ও কনুই দিয়ে গুতা দেওয়া হয়।

প্রায়ই দরিদ্র পরিবারের কিশোর মুষ্টিযোদ্ধারা এই খেলার মাধ্যমে পরিবারের জীবিকা উপার্জন করে। এই খেলাটিকে কেন্দ্র করে মোটা অংকের জুয়া খেলাও হয়। - জাকার্তা পোস্ট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়