শিরোনাম
◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৫:৩১ সকাল
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৫:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইতালিতে প্রবেশের পথ বন্ধ, অভিবাসীরা আশ্রয় নিচ্ছে স্পেনের উপকূলে

ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি : ইতালিতে প্রবেশের সব পথ বন্ধ হয়ে গেলে শরণার্থীরা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে স্পেনের উপকূলে এসে আশ্রয় নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক শরণার্থী সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে প্রায় ২১ হাজার শরণার্থী স্পেনের উপকূলে আশ্রয় নিয়েছেন। সম্প্রতি ৩৯৫ জন শরণার্থীকে সমুদ্র উপকূল থেকে উদ্ধার করেছে দেশটির কোস্টগার্ড।

আন্তর্জাতিক শরণার্থী সংস্থা গত সপ্তাহে বিবৃতিতে জানায়, এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে প্রতিদিন গড়ে ৫৪ জন করে মোট আট হাজার ১৫০ জন নারী ও শিশুকে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এসব শরণার্থীদের অধিকাংশই আফ্রিকা অঞ্চল থেকে আসা।

ইউরোপে বাংলাদেশিদের আশ্রয়ের হার বাড়ছে- বছর প্রতি আবেদন পড়েছে- ৭ হাজার ৫৮০টি সফল ৭৮৫। শতকরা হার ১০ দশমিক ৩। কয়েকটি দেশের পরিসংখ্যান- জার্মানি (আবেদন ৪৬৫; সফল ৫০), যুক্তরাজ্য (আবেদন ৭০০; সফল ৭৫), ইতালি (আবেদন ৭৩৫; সফল ৩১৫) এবং ফ্রান্স (আবেদন ৩ হাজার ৮৭০; সফল ২৬৫)।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে জার্মান সরকার বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রায় ৯ লাখ শরণার্থীকে দেশটিতে আশ্রয় দেয়। আঙ্গেলা ম্যার্কেলের ‘উন্মুক্ত দরজা’ বা ‘ওপেন ডোর’ নীতির আওতায় আশ্রয় পাওয়া এই শরণার্থীদের অধিকাংশই ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ, এশিয়া ও আফ্রিকা থেকে আসা।

কাতালোনিয়ার স্বায়ত্তশাসন স্থগিত করা হলে অঞ্চলজুড়ে অস্থিরতা শুরু হতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। স্পেন সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কাতালোনিয়ার স্বায়ত্তশাসনের বৈধতা কেড়ে নিতে সংবিধানের ১৫৫ নম্বর অনুচ্ছেদের প্রক্রিয়াগুলো ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করা হবে।

সংবিধানের এ অনুচ্ছেদ বাস্তবায়নে কোনো ধরনের চিন্তা-ভাবনা করা হবে না বলেও জানিয়েছে স্পেন সরকার। ‘সাংবিধানিক নির্দেশ জারির জন্য স্পেন সরকার সব কিছুই করবে; এতে কারো সন্দেহ থাকতে পারে না।’

তবে জার্মান সরকার ২০১৫ সালে যে পরিস্থিতির ছিল, তার পুনরাবৃত্তি চাচ্ছে না। তাই শরণার্থী বিষয়ক অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি ঠেকাতে ইতোমধ্যেই জার্মানি-অস্ট্রিয়া সীমান্তে ‘ট্রান্সফার সেন্টার’ চালু করেছে দেশটি।

শরণার্থীরা স্পেন ফ্রান্স, জার্মানিসহ নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামে ও লুক্সেমবার্গে প্রবেশ করছে।’ এ কারণে স্পেন সরকার সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে, কেননা ২০১৫ সালের মতো পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি দেখতে চায় না দেশটি।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়