শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৩:২৫ রাত
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০৩:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারি দলের মতো দখলবাজি চাই না : আযম খান

সাজিয়া আক্তার : বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম খান বলেছেন, আমরা নির্বাচন নামের প্রহসন এবং সরকারি দলের মতো দখলবাজি চাই না। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নির্বাচন নষ্ট করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়।

যমুনা টেলিভিশনের রাজনীতি বিষয়ক টকশোতে তিনি আরো বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর ধরে সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ এবং দেশের ১৭ কোটি মানুষ সকলেই অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য। এটা ব্যক্তি, গোষ্ঠীর বা দলের কোনো স্বার্থের বিষয় নয়। পুরো রাষ্ট্র ও জাতীর স্বার্থে তারা ভোটের মধ্য দিয়ে একটি সংসদ ও সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

আহমেদ আযম খান বলেন, সেই কাক্সিক্ষত নির্বাচন এখন সামনে দাঁড়িয়েছে। সেই নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৭ দফা দাবি জাতি ও সরকারের সামনে তুলে ধরেছে। সরকার ও ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যে সংলাপ হলো সেটার কোনো ফলাফল দেখা গেলো না। এটা জাতির জন্য অত্যন্ত হতাশার ব্যাপার।

তিনি বলেন, সংলাপের ফলাফল না পেয়েই নির্বাচন কমিশন তড়িঘড়ি করে তফসিল ঘোষণা করলেন। আমরা যখন বলি আরো সময় দরকার, তখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার বললেন, সময় দেয়া যাবে না। তবে সরকার যখন বললো সময়, দিতে আমাদের আপত্তি নেই এবং একটি জোট বললো সপ্তাহ খানেক সময় বাড়াতে, তখনি তড়িঘড়ি করে আবার তারা ১ সপ্তাহ বাড়লেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং সকল দলের দাবি ছিলো ১ মাস সময় বাড়ানোর। সেই সময় বাড়লে যদি নির্বাচনের নূন্যতম পরিবেশ তৈরি হয় তাহলে সমস্যা কোথায়?

বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেছেন, দেশের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় এখনো নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হয়নি। বিএনপির নেতা কর্মীরা মাঠে দাঁড়াতে পারছে না। অফিস খুলতে পারেছে না। তাহলে কী করে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে যাবে? সেই পরিবেশ তৈরি করার দায়িত্ব জনগণের নয়, সরকারের। ১ মাস সময় পেলে সরকারকে আরো বলা যাবে নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করতে। ১ তারিখে সংলাপের পর অসংখ্য মামলা দেয়া হয়েছে। তাহলে বিএনপি কী করে নির্বাচন করবে? সেজন্য সময় দরকার। ১ মাস সময় পেলে আমরা সরকারকে বলতে পারবো এই মামলাগুলো প্রত্যাহার করতে এবং আমাদের কাজ সুযোগ দিতে। তা না হলে কিসের নির্বাচন হবে? নির্বাচন যদি আবারো প্রহসনের হয়, তাহলে সেই নির্বাচনে আমরা থাকবো কী করে? সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়