শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০১:০২ রাত
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০১৮, ০১:০২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুলখানীর মাংসে ‘আল্লাহু ও মোহাম্মদ’ নাম!

সোহেল রানা, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কুলখানীর শিরনী রান্না করার সময় ‘আল্লাহু ও মোহাম্মদ’ আরবী অক্ষরে লেখা দুই টুকরা মাংস ভেসে উঠে।

আজ বুধবার সকালে বুধবার কমলগঞ্জের পৌর এলাকার চন্ডিপুর গ্রামের আনিছ মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মুহুর্তের মধ্যে এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আরবী অক্ষরে লেখা দু’টুকরো মাংস দেখতে ওই বাড়িতে উৎসুক লোকজন ভিড় করেন।

জানা গেছে, কমলগঞ্জ থানার সামনের চায়ের দোকানদার চন্ডিপুর গ্রামের আনিছ মিয়া বাধ্যক্ষজনিতে গত ১০ নভেম্বর মারা যান। বুধবার চতুর্থ দিনে তার পরিবার গুরু কেটে কুলখানীর আয়োজন করে। সকালে শিরনী রান্না করছিলেন হোসন মিয়া নামে স্থানীয় এক বাবুর্চি। ৪ ডেগ শিরনী (বিরানী) রান্নার জন্য গরু কেটে মাংশ প্রস্তুত করে শিরনী রান্না শুরু করেন। একে এক দুই ডেগ শিরনী করার পর সকাল ৮ টার দিকে ৩নং ডেগের শিরনী রান্না করছিলেন সহযোগী বাবুর্চি বাচ্চু মিয়া। এ সময় আল্লাহু লেখা এক টকুরো মাংস ভেসে উঠলে তিনি ওই দুই টুকরো মাংস ডেগের উপড়ে তুলে আনেন। একই ভাবে চতুর্থ ডেগের শিরনী রান্নার সময় বাবুর্চি হোসেন চোখে পড়ে ‘মোহাম্মদ’ লেখা আরেক টুকরো মাংস। শিরনী রান্না করার সময় আল্লাহু ও মোহাম্মদ লেখা আরবী অক্ষরের দু’টুকরো মাংস পাওয়া এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক লোকজন।

কমলগঞ্জ থানা জামে মসজিদের ঈমাম মাওলানা মো. আলাউদ্দিন বলেন, শিরনী রান্না করার সময় আরবী অক্ষরে লেখা মাংসের ওই টুকরো নিজে গিয়ে দেখেছি। এটি একটি অলৌকিক ঘটনা।

স্থানীয়রা জানান, আনিছ মিয়া একজন ধার্মিক মানুষ ছিলেন এবং মসজিদে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়তেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়