শিরোনাম
◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউতে আগুন, পুড়ে গেছে যন্ত্রপাতি ও বিভিন্ন সামগ্রী 

প্রকাশিত : ০৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১১:০৯ দুপুর
আপডেট : ০৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১১:০৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস, দাঁড়াবে ৭.৩ শতাংশে

রাশিদ রিয়াজ : ভারতের আর্থিক খাতে বিভিন্ন জটিলতায় দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছর ৭.৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে জানিয়েছে নিউইয়র্ক ভিত্তিক বিনিয়োগ সেবা সংস্থা মুডি। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত এ বছরেই ব্রিটেনকে টপকে যাওয়ার কথা থাকলেও চলতি অর্থবছরে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে হ্রাস পাবে। এর আগে ডিবিএস প্রতিবেদনে বলা হয় দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছর নেমে যাবে ৭.৪ শতাংশে। আর বিশ্বব্যাংক আভাস দিয়েছিল চলতি অর্থবছরে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭.৩ শতাংশে স্থির থাকবে।

তবে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭.৪ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেলেও সুদের হার বৃদ্ধি ও ঋণের খরচ বেড়ে যাওয়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশটির অর্থনীতিতে। গ্লোবাল ম্যাক্্েরা আউটলুক ২০১৯-২০ প্রতিবেদনে বলা হয় এ বছরের শুরুতে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭.৯ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছিল। মুডি আরো বলছে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া সুদের হার আরো বাড়াতে পারে যা ভারতের স্থানীয় চাহিদাকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। আগামী কয়েক বছর ভারতের অর্থনীতিতে এসব জটিলতা রয়ে যাবে। ফলে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের শংঙ্কা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়ে যাবে।

এছাড়া জালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, ডলারের তুলনায় রুপির অব্যাহত দর পতন মূল্যস্ফীতি সৃষ্টি করায় ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশটির অর্থনীতিতে। একই সঙ্গে কঠোর আর্থিক নীতি ঋণের খরচকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে ভারত সরকার আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়