শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০৭ নভেম্বর, ২০১৮, ০১:২৯ রাত
আপডেট : ০৭ নভেম্বর, ২০১৮, ০১:২৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রে কটন ট্রাউজারের রপ্তানি বেড়েছে

মোহাম্মদ রুবেল : চলতি বছরের প্রথম নয় (জানুয়ারী-সেপ্টম্বর) মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কটন টাউজারের রপ্তানি বেড়েছে। এসময় শুধু কেবল কটন ট্রাউজার রফতানি হয়েছে ১১৪ কোটি ডলার।

গতবছর (২০১৭) একই সময় রফতানির পরিমাণ ছিল ১০৪ কোটি ২৪ লাখ ৫৭ হাজার ডলার বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সূত্রে জানা যায়।

জানা যায়, মার্কিন বাজারে বাংলাদেশ থেকে রফতানি হওয়া উলে¬খযোগ্য পোশাক পণ্যের মধ্যে শার্ট ও ট্রাউজারের পাশাপাশি রয়েছে কটন ড্রেস, নিট ব্লাউজ, কটন আন্ডারওয়্যার ও সোয়েটার। এরমধ্যে গত নয় মাসে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়েছে ট্রাউজার, শার্ট ও আন্ডারওয়্যার। এসময় সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়েছে পুরুষদের কটন টাউজার। যার পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ।

বিকেএমইএ-এর ডেপুটি সেক্রেটারি ফারহানা আক্তার আমাদের সময়ডটকমকে বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের মান ভালো ও উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় পোশাক কেনার বিষয়ে মার্কিন ক্রেতাদের আগ্রহ এখনো অটুট রয়েছে। মার্কিন ক্রেতাদের কাছ থেকে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ কিছুটা বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ ত্বরান্বিত হওয়ায় মার্কিন ফ্যাশন প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের উৎস দেশ হিসেবে কেবল চীনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে চাচ্ছে না। বরং বিকল্প হিসেবে ভিয়েতনামসহ বেশকিছু দেশে নিয়ে ভাবছে তারা।

এক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক সংগ্রহ বাড়ানোর বিষয়ে আশাবাদী মার্কিন ক্রেতারা। ক্রয় বাড়াতে মার্কিন নির্বাহীদের এ আগ্রহ ২০২০ সাল পর্যন্ত অটুট থাকবে। ভবিষ্যতে পোশাকের ক্রয়াদেশ আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো হতে জানা যায়, চলতি বছরে জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের রফতানি হয়েছে ৪১৬ কোটি ৮০ লাখ ৮৩ হাজার ডলারের পোশাক। অপরদিকে ২০১৭ সালের একই মেয়াদে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৯৩ কোটি ৮১ লাখ ৩১ হাজার ডলার।

গত নয় মাসে যেসব পণ্যের রফতানি কমেছে, এমন পণ্যের মধ্যে রয়েছে কটন ওভেন শার্ট। জানুয়ারি থেকে সেপ্টমবরের মেয়াদে পণ্যটি রফতানি হয়েছে ৪১ কোটি ৩১ লাখ ৯৬ হাজার ডলারের। গত বছরের একই সময় রফতানির পরিমাণ ছিল ৪১ কোটি ৭৯ লাখ ৫১ হাজার ডলার। এ হিসাবে কটন ওভেন শার্টের রফতানি কমেছে ১ দশমিক ১৪ শতাংশ।

চলতি বছর কটন আন্ডারওয়্যারের রফতানিও কমেছে। নয় মাসে পণ্যটি রফতানি হয়েছে ১৭ কোটি ৪১ লাখ ৮ হাজার ডলারের। ২০১৭ সালের একই সময় রফতানির আকার ছিল ১৯ কোটি ৭ লাখ ৮৪ হাজার ডলার। এ হিসাবে রফতানি কমেছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

সম্পাদনায়: সোহেল রহমান, হুমায়ুন কবির খোকন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়