শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০২ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:০৪ সকাল
আপডেট : ০২ নভেম্বর, ২০১৮, ০৮:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমি এক মেয়ের হাত ভেঙে দিয়েছিলাম : পাকিস্তানী ফাইটার দ্যা আর্ম কালেক্টার

স্মৃতি খানম: অ্যানিটা করিমের ডাক নাম দ্যা আর্ম কালেক্টার কারণ তিনি প্রতিপক্ষের হাত ভেঙে দেন অ্যানিটা করিম পাকিস্তানের প্রথম নারী এমএমএ ফাইটার। তিনি ট্রেনিং পেয়েছেন তার তিন ভাইয়ের কাছ থেকে। এরা সবাই পেশাদার ফাইটার।
ফাইট শুরু করার ১৮ মাসের মধ্যে অ্যানিটা পেশাদার হয়ে ওঠে।

তিনি বলেন, আমার প্রথম ব্রাজিলিয়ান জুজুৎসু টুর্নামেন্টে আমি এক মেয়ের হাত ভেঙে  দিয়েছিলাম। আরেকজনের হাত মচকে দিয়েছিলাম।

ঐ ম্যাচের পর আমার ভাই আমাকে আর্ম কালেক্টার নামে ডাকতে শুরু করে। আমার সমাজের রীতি এই যে একটা মেয়ের জন্মের সাথে সাথে তার ভাগ্য লেখা হযে যায়। সে বড় হয়ে কী হতে চায় তা নিয়ে তা নিয়ে তার নিজের কিছু বলার থাকে না।
একজন মেয়ের জন্য সবচেয়ে বড় সহায় হচ্ছে বাবা মা। তারা পেছনে থাকলে একটা ছেলের মতোই একটা মেয়েও অনেক কিছু করতে পারে। আমার বাবা-মা ও অনেক কিছু করেছেন।

ছোটেবেলায় অ্যানিটা যখন ছেলেদের সাথে ট্রেনিং নিতো তখন ছেলেরা তাকে মারতে চাইতো না। তখন  তার ভাইয়েরা বলতো ওকে মারো। মেয়ে বলে মাফ করো না এবং তাকে মারতো। প্রফেশনাল ম্যাচে হেরে গেলেও অ্যানিটা সড়ে যায়নি।

আ্যনিটা আরো বলেন, শুধু মনে হতো ট্রেনিং এ কোথাও কিছু একটা ভুল হচ্ছে কিনা। আমি এখন আরো ভালভাবে ট্রেনিং শুরু করবো। এবং নরিং এ ফিরে আসবো। সূত্র: বিবিসি বাংলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়