রবিউল হাসান ইমন : এই রকম একটা সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসন তাদের দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তাদের দলের মাঝে উপস্থিত নাই। আর নির্বাচনের এই সময়ে নির্বাচন নিয়ে যখন ক্ষমতাশীল দলের মাঝে কোন আলোচনার কথা উঠছিলো না ঠিক তখন ই ক্ষমতাসীল দলের সরকার তাদের দুই দলের আলোচনার জন্য এক সংলাপের আয়োজন করে।
বুধবার দিবাগত রাতে ডিবিসি চ্যানেলে এই রকম মন্তব্য করেন শওকত মাহমুদ।
শওকত মাহমুদ বলেন, “আর এই সংলাপের পর আবার তাদের জন্য নৈশভোজ এর আয়োজন করা হয়। যেখানে তাদের দলের প্রধান অনুপস্থিত। দলের প্রধান খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে তার দলের সবাইকে নৈশভোজ এর আমন্ত্রণ অনেকটা কাটাঁ গায়ে লবন লাগাবার মতো।”
তিনি আবার ও বলেন, “এক দিকে আওয়ামী লীগবিএনপি’কে সংলাপে ডাকছেন অন্যদিকে খালেদা জিয়ার সাজা একটার পর একটা দ্বিগুণ করছেন। এটা সংলাপের কোনো দিককে ইঙ্গিত করে আমি তা জানি না।” তারা যদি সংলাপে বসতেই চান তাহলে দুই দলের মাঝে এই রকম আলেচনা তৈরি হোক যা সাধারণ জনগণের ভোট কেন্দ্রিক আয়োজন পূর্বক । সার্বিক প্রেক্ষিতে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতির কারণে তাদের দলের সিদ্ধান্তে সংলাপ এর পর নৈশভোজ নাকোঁচ করা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :