রবিউল হাসান ইমন : সংলাপের প্রসঙ্গ যখন আসে তখন কয়েকটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হয়। যেহেতু আমাদের রাজনীতিতে বিভেদটা দৃশ্যমান, রাজনীতিবিদ থেকে সাধারন মানুষের কাজগুলো দৃশ্যমান ভাবে ও একটা বিভাজন। তাই তারা রাজনৈতিক ব্যাপার গুলো নিয়ে একজন আরেক জনের সাথে কথা বলতে চায় না,আলাপ করতে চায় না।
বুধবার দিবাগত রাতে চ্যানেল আইয়ের আজকের সংবাদপত্র অনুষ্ঠানে এই রকম মন্তব্য করেন সিনিয়র সাংবাদিক গোলাম মুর্তজা।
এ সময় তিনি আরো বলেন,এই রকম একটি জায়গায় যখ্ন সংলাপের প্রসঙ্গ আসল তখন দুইটা প্রশ্ন সামনে আসে একটি হল ইতিবাচক দিক যেটি দুই দলের মধ্যে আলোচনার সম্মতি ছিল কিনা তা বোঝা যাচ্ছিল না। ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় বসার কথা জানালেন যা একটি ইতিবাচক দিক বিরোধী দলের জন্য। তাছাড়া এতদিন সাধারন মানুষের মধ্যে যে একটা সঙ্কা কাজ করছিলো যে নির্বাচন হবে কি হবে না তাদের এই সংশয়টা এখন অনেকটা কমে যাবে।
তিনি আবার ও বলেন, প্রয়াত রাজনীতিবিদ আব্দুল জলিল ও মান্নান ভূইয়া তারা বেশ কয়বার ই সংলাপে বসেছিলেন কিন্তু তাদের সংলাপ কখন ও সুফল বয়ে আনতে পারে নি। সেদিক থেকে সংলাপে বসা নিয়ে কি হবে তা একটা ধারনা তৈরি হয় সাধারন মানুষের মাঝে।
গোলাম মুর্তজা আরো বলেন, তৎকালীন সময়ের প্রেক্ষিতে যে সংলাপ ও চিঠি কোন কাজে দেয় নি। কাজ হয়েছিল আন্দোলনে যা এই সময়ে সম্ভব না । তাই আমি মনে করি সমাধান দুইটি দলের আন্তরিকতার উপর নির্ভর করছে এবং সরকার এর আন্তরিকতার উপর নির্ভর করছে ।
আপনার মতামত লিখুন :