শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ৩১ অক্টোবর, ২০১৮, ০৮:৫৯ সকাল
আপডেট : ৩১ অক্টোবর, ২০১৮, ০৮:৫৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কে হবেন মের্কেলের স্থলাভিষিক্ত?

সান্দ্রা নন্দিনী : আগামী ডিসেম্বর মাসে দলীয়প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল। এদিকে এই সিদ্ধান্তের ফলে চাপের মুখে পড়েছে জার্মানির বাকি দলগুলি।

প্রায় ১৮ বছর পর জার্মানির সিডিইউ দলের প্রধান হিসেবে বিদায় নিচ্ছেন মের্কেল। তবে চ্যান্সেলর হিসেবে কার্যকাল শেষ করতে চান তিনি৷ যদিও নির্ধারিত ২০২১ সাল পর্যন্ত মহাজোট সরকার টিকে থাকবে, এমন সম্ভাবনা দেখছেন না বিশ্লেষকরা। কারণ, দুর্বল শরিক হিসেবে এসপিডি অদূর ভবিষ্যতে মহাজাট ত্যাগ করতে পারে, এমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে সংখ্যালঘু সরকার হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে না পারলে আগাম নির্বাচন ডাকতে হতে পারে।

সিডিইউ দলের আগামী নেতা কে হবেন, তা নিয়ে প্রবল জল্পনাকল্পনা চলছে। দলের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও মের্কেলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত আনেগ্রেট ক্রাম্প কারেনবাউয়ার ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইয়েন্স স্পান প্রার্থী হতে চান সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানো প্রাক্তন নেতা ফ্রিডরিশ ম্যার্সও আগ্রহ দেখাচ্ছেন। ওয়েস্টফেলিয়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আরমিন লাশেটের নামও শোনা যাচ্ছে। তবে শেষপর্যন্ত কে দলের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের সমর্থন পাবেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়। রীতি অনুযায়ী সেই ব্যক্তি আগামী নির্বাচনে চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী হতে পারেন। ফলে বিষয়টি বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে।

এদিকে, মের্কেল সোমবার বলেছিলেন, এই দুই পদে এক ব্যক্তি না থাকার ঝুঁকি সম্পর্কে তিনি সচেতন কারণ, এই দুই ব্যক্তির মধ্যে মতের অমিল হলে সরকার ও দল, দুইপক্ষই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে তিনি নিজের উত্তরসূরি বাছাইয়ের এই প্রক্রিয়ায় কোনোরকম হস্তক্ষেপ করবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। ডয়েশে ভেল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়