শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ৩০ অক্টোবর, ২০১৮, ১১:৫৮ দুপুর
আপডেট : ৩০ অক্টোবর, ২০১৮, ১১:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চকরিয়া হাসপাতালে এক যুগ ধরে নষ্ট এক্স-রে মেশিন

এম আমানউল্লাহ, কক্সবাজার : কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্সরে মেশিনটি বিকল হয়ে পড়ে আছে গত এক যুগ ধরে। বিষয়টি নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দফায় দফায় মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠালেও কোন সুফল মেলেনি। ফলে ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত এ বিশাল উপজেলার হাজার হাজার সেবা গ্রহীতা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২০০০ সালের ৭ নভেম্বর হাসপাতালে ৩শ এমএম এর একটি এক্সরে মেশিন সরবরাহ করে। এটি সচল করা হয় ২০০২ সালের ২২ আগস্ট। কয়েক বছর ঠিকটাক মতো চলার পর ২০০৫ সালের ৬ মে এটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। পরে সেটি আর সচল করা সম্ভব হয়ে উঠেনি। এদিকে ২০১২ সালে এই এক্সরে মেশিনটির টেকনিশিয়ান মো.মোশারফ হোসেন অন্যত্র বদলি হয়ে চলে গেলে তখন থেকেই শূন্য অবস্থায় আছে সেই পদটিও ।

চকরিয়া পৌরসভার বাসিন্দা জহিরুল আলম সাগর বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলেই চিকিৎসকেরা এক্সরে করাতে বলেন। কিন্তু হাসপাতালের এক্সরে মেশিনটি নষ্ট থাকায় সেবা গ্রহীতাদের বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে দৌঁড়াতে হয়।’
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শোভন দত্ত বলেন, ‘৫০ লক্ষাধিক টাকায় কেনা ৩০০ এমএম এর এই বিকল এক্সরে মেশিনটি মেরামত করতে ২১ লাখের বেশি টাকা দরকার।

হাসপাতালে এক্সরে মেশিন সরবরাহকারী প্রতিষ্টান সিমেন্স কোম্পানির প্রতিনিধিদল ২০০৮ সালে সরেজমিনে পরিদর্শন করে মেরামতের জন্য এ খরচের তালিকা দেন। বিষয়টি নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দফায় দফায় মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠালেও কোন সুফল আসেনি। ফলে চিকিৎসাসেবা গ্রহনকারীদের বাইরে গিয়ে এক্সরে করতে হচ্ছে ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়