শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ৩০ অক্টোবর, ২০১৮, ১১:৪০ দুপুর
আপডেট : ৩০ অক্টোবর, ২০১৮, ১১:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাবি ক্লাব ফার্মেসির কর্মচারি ও মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

বিডি জার্নাল : নকল ওষুধ বিক্রির দায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব ফার্মেসির কর্মচারি ও মালিকের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ অক্টোবর) রাত ৯টা ১০ মিনিটে ফার্মেসির কর্মচারি এনায়েত ও মালিক মোতালেবের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় এ মামলা দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মৎস্য বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. মাহমুদ হাসান। মামলা নম্বর ৫৭।

জানা যায়, ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহমুদ হাসান বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব সংলগ্ন ফার্মেসি থেকে প্রতি মাসে দুটি করে ইনসুলিন নেন। কিন্তু সম্প্রতি ইনসুলিন নেয়ার পর দেখেন, সেগুলোতে মেয়াদোত্তীর্ণের কোন তারিখ লেখা নেই। পরে বিষয়টি ফার্মেসির কর্মচারি এনায়েতকে জানালে তিনি দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে শাহবাগ থানায় মামলা করেন ঢাবি অধ্যাপক মাহমুদ হাসান।

এ বিষয়ে অধ্যাপক মো. মাহমুদ হাসান  বলেন, প্রতি মাসে আমার দুটো করে ইনসুলিন লাগে। একটি ৭০%, অন্যটি ৩০%। এ মাসে আমি যখন দ্বিতীয় ইনসুলিন ব্যবহার করা শুরু করি তখন দেখলাম এর মধ্যে উৎপাদনের তারিখ লেখা নেই। এতে ৭০% এবং ৩০%ও মধ্যে লেখা ছিলা না। আসল ওষুধের প্যাকেটের গায়ে 'মেইড ইন ডেনমার্ক' লেখা থাকে। কিন্তু এ ওষুধগুলোতে কোন দেশ থেকে উৎপন্ন তা লেখা নেই। তবে প্যাকেট ও ওষুধের রঙ ঠিক ছিল।

তিনি বলেন, যে কোন পণ্যের উৎপাদনের তারিখ থাকা তো বাঞ্ছনীয়। এছাড়া এর ভেতরে কি আছে তা লেখা থাকতে হবে। কিন্তু সেখানে এসব লেখা ছিল না।

তিনি আরো বলেন, যিনি ওষুধ বিক্রি করেন তাকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ফার্মাসিস্ট হতে হবে। কিন্তু ওই দোকানের কর্মচারির আচরণ ও কথাবার্তা শুনে মনে হয়েছে সে এমন (ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ফার্মাসিস্ট) নয়। কারণ আমি যখন তাকে বলি ওষুধগুলো ভেজাল, তখন সে আমাকে বলে এতদিন ধরতে পারেন নাই কেন? এটাও নাকি আমার ব্যর্থতা!

এ বিষয়ে এনায়েত ও মোতালেবের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়