তরিকুল ইসলাম সুমন : রাজউক কর্তৃক চিহ্নিত ৩২১টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের মধ্যে বর্তমানে ২৫৫টি ভবন রয়েছে। ৬৬ টি ভবন তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি ভবন পূননির্মাণ করা হয়েছে। বাকিগুলোও মোলিক পক্ষ ভেঙে ফেলেছে।২৫৫ টি ভবন নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে চিহ্নিতকরণ শেষে মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার জাতীয় সংসদে চট্টগ্রাম ১১ এর সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। এর আগে বিকাল সাড়ে চারটায় জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন শুরু হয়।
অপরদিকে সসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের এক পশ্রে উত্তরে গ্রহায়ণ মন্ত্রী জানান, জেলা শহর বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা গুলোতে স্বল্প ব্যয়ে ফ্ল্যাট নির্মাণের লক্ষ্যেজাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের কোনো প্রকল্প নেই। তবে সরকারি সিদ্ধান্তের আলাকে ও চাহিদার ভিত্তিতে এটি করা যেতে পারে। সরকারিভাবে ঢাকায় রাজউক উত্তরা (৩য়পর্ব) প্রকল্পে স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ৮৫০ বর্গফুটের এক হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের ব্যবস্থা রয়েছে। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৯০ একর জায়গা সংরক্ষণ করা হয়েছে যেখানে ছোট আকারে ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে।চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী সড়কের দু নম্বর রেলগেট এরাকায় ১৬৫ টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে যা ২০২০ এর ডিসেম্বরে বিতরণ করা যাবে। খুলনায় কেডিএ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘আহসানাবাদ আবাসিক এলাকা উন্নয়ন’ প্রকল্পে ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য জায়গা সংরক্ষণ করা রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :