শিরোনাম
◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও) ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত

প্রকাশিত : ২৭ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:২১ দুপুর
আপডেট : ২৭ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও শীতকালীন সবজির বাজার চড়া

এস এম এ কালাম : বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও দাম বেড়েছে শীতকালীন সবজির।গত সপ্তাহের তুলনায় চলতি সপ্তাহে প্রতিটি সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

শুক্রবার রাজধানীর মিরপুরের ১ নং সেকশন, শেওড়াপাড়া ও কাকরাইলের বাজারঘুরে এবং ক্রেতা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

বাজারে শিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। যা গত সপ্তাহে ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। গাজর বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা করে গত সপ্তাহে সপ্তাহে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, টমেটো ১০০ টাকা, শশা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কাঁচামরিচ কেজি ১৪০ টাকা, বরবটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়শ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কচুর ছড়া ৪০থকে ৫০ টাকা, করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও কাকরোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। এছাড়া লাউ প্রতিপিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুঁইশাক ২০ থেকে ২৫ টাকা, লাল শাক ১ থেকে ১৫ টাকা, কলমি শাক ৫ থেকে ৮ টাকা ও ডাটা শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে আঁিট প্রতি বিক্রি হচ্ছে।

শেওড়াপাড়ার সবজি বিক্রেতা রুবেল হোসেন বলেন, গত সপ্তাহে তুলনায় শীতকালিন সবজি বাজার কিছুটা চড়া। তবে সবজি বাজারে সরবরাহ প্রচুর রয়েছে বলে তিনি জানান। এদিকে কাজীপাড়া বাজারে শেখ নাসির হোসেন নামে একজন ক্রেতা বলেন, সবজি দাম গত সপ্তাহের তুলনায় একটু চড়া। তবে এটি বিক্রেতাদের কারসাজি। বন্ধের দিনতারা একটু দাম বাড়িয়ে দেয় বলে তিনি জানান।

ইলিশের আমদানি না থাকলেও মাছের বাজারে তেমন প্রভাব পড়েনি। বাগদা চিংড়ি প্রতিকেজি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, গলদা ৬০০ থেকে ৮৫০ টাকা, বাতাশী ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, কাতল ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, রুই ২২০ থেকে ৩০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৬০ টাকা, কৈ মাছ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা, পাঙ্গাস ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারে মসলার দাম অপরিবতির্ত রয়েছে। আদা কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। পেঁয়াজ দেশি প্রতিকেজি ৫০ টাকায় এবং ইন্ডিয়ানটা ৩০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। রসুন (দেশি) ৬০ , রসুন (ইন্ডিয়ান) ৮০ টাকা। অপরদিকে লেটুস পাতা প্রতিটি ১৫ টাকা, পুদিনাপাতা ১০০ গ্রাাম ২০ টাকা, ধনেপাতা প্রতি ২৫০ গ্রাম ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের বাজারে দাম আগের মতই রয়েছে। গরুর মাংস কেজি প্রতি ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকা, ছাগলের মাংস ৭৮০ টাকা, ব্রয়লার মুরগী ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা এবং লেয়ার মুরগী ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়