শিরোনাম
◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক

প্রকাশিত : ২৩ অক্টোবর, ২০১৮, ১০:২২ দুপুর
আপডেট : ২৩ অক্টোবর, ২০১৮, ১০:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হাজারও শরণার্থীর অনিশ্চিত জীবন

জাগো নিউজ : দক্ষিণ আমেরিকা থেকে যুক্তরাষ্ট্র অভিমুখী কয়েক হাজার অভিবাসন প্রত্যাশী মেক্সিকো সীমান্তে আটকা পড়েছে। ফলে এসব শরণার্থীদের রাত কাটছে খোলা আকাশের নিচে। তারা মেক্সিকো সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া ভাঙার চেষ্টা করলে নো ম্যানস ল্যান্ড এলাকায় মেক্সিকোর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষও হয়।

হাজার হাজার শরণার্থী সুচিয়াতি নদীর ওপর ব্রিজে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটায়। ব্রিজটি গুয়াতেমালার টেকুন উমান ও মেক্সিকোর টাপাকুলার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে। অভিবাসন প্রত্যাশীদের অধিকাংশই হন্ডুরাস থেকে আসা। দেশটিতে বিরাজমান সংঘাতময় পরিস্থিতি ও দরিদ্র অবস্থা থেকে বাঁচতে তারা যুক্তরাষ্ট্র অভিমুখে রওনা হয়েছিল।

সুচিয়াতি নদীর ওপর সেতুটিতে থাকা কাঁটাতারের অস্থায়ী বেড়া ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন অভিবাসীরা। এ সময় অনেকে পুলিশের ওপর পাথর ছুঁড়ে মারে। পুলিশ তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে।

সংঘর্ষে পুলিশ, সাংবাদিক ও অভিবাসন প্রত্যাশীদের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে না দেয়ায় শরণার্থীরা ভিন্ন উপায় বের করেন। সীমান্ত রেখে নদীপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশেরও চেষ্টা করে অনেকে।

ব্রিজের ওপর থেকে সুকিয়াতে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভেলায় ওঠার চেষ্টা করছে শরণার্থীরা। উপায় না পেয়ে অনেকে আবার গুয়াতেমালাতেই ফিরে গেছে।

এদিকে, অভিবাসন প্রত্যাশীদের এই স্রোত ঠেকানোর চেষ্টা করায় শুক্রবার মেক্সিকোকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে, ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, যেসব দেশ অভিবাসীদের ঢল যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে দেবে তাদের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ এবং ত্রাণ সহায়তা বন্ধ করে দেয়া হবে।

প্রয়োজন হলে সীমান্তে সেনা পাঠানো হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তিনি। অভিবাসন প্রত্যাশীদের অধিকাংশই হন্ডুরাস থেকে আসা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়