শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ২১ অক্টোবর, ২০১৮, ০৩:০৩ রাত
আপডেট : ২১ অক্টোবর, ২০১৮, ০৩:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দালালদের উৎপাত

সাজিয়া আক্তার : ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে দালাল চক্রের হাতে নানাভাবে প্রতারিত হচ্ছেন চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা। তাদের কাছ থেকে কৌশলে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন অপরাধে জড়িত দালালরা। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পুরোপুরি দালাল দমনে কার্যত অসহায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সূত্র : সময় টেলিভিশন

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন এখানে চিকিৎসা নিতে আসেন দুর্ঘটনার শিকার হওয়া হাজারেরও বেশি মানুষ। অভিযোগ রয়েছে রোগীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তাদের স্বজনদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে এখানকার দালালচক্র। এমনকি ভাল চিকিৎসা দেওয়া কথা বলে বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী ভাগিয়ে নিতেও জড়িত এরা।

ছদ্মবেশে জরুরি বিভাগের আশেপাশে দালালরা ঘোরাফেরা করে রোগীদের হয়রানি করেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তা বিধানে ৬ জন পুলিশ সদস্যসহ প্রায় ২৫০ জন আনসার সদস্য রয়েছে। কিন্তু তারপরেও প্রকাশ্যে এই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দালাল চক্র। এসব দালালদের বিরুদ্ধে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সময় মামলা এবং অভিযান পরিচালনা করছে। কিন্তু তার পরেও থেকে নেই তাদের এই কার্যক্রম।

রোগী হয়রানি বন্ধে একরকম অসহায়ত্ব প্রকাশ করলেন হাসপাতাল পরিচালক।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বলেন, দালালদের মধ্যে কিছু মহিলারা আছে যারা এটার সাথে জড়িত থাকে। এরা হাসপাতালের ভিতরে রোগীদের নানাভাবে হেনস্ত করে। আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েও এদের দমন করতে পারছি না।

জরুরি বিভাগের প্রবেশের মুল ফটক অরক্ষিত থাকায় খুব সহজেই যে কেউ প্রবেশ করেন। এতে হাসপাতালের নিরাপত্তা বিঘিœতসহ প্রতারণার শিকার হন রোগীরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়