শিরোনাম
◈ সয়াবিনের দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপির ◈ কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকি, আইনের শাসনে জীবনযাপন করি: ড. ইউনূস ◈ মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে ঢাকা ফিরছিলেন রফিক, পথে প্রাণ গেল সবার ◈ স্থায়ী জামিন না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছি: ড. ইউনূসের আইনজীবী ◈ উপজেলার ভোটে এমপি-মন্ত্রীদের হস্তক্ষেপ না করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ : ওবায়দুল কাদের  ◈ শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন ২৩ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি ◈ ময়মনসিংহে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ২৬ ◈ ফরিদপুরে বাস-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ১৩  ◈ ইরানের হামলার জবাব দেবে ইসরায়েল: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত : ১৭ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:১৯ রাত
আপডেট : ১৭ অক্টোবর, ২০১৮, ০২:১৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১৪৪ শ্রমিকের দেশে ফেরা নিয়ে রিয়াদ দূতাবাসের বক্তব্য

বাংলানিউজ২৪.কম : সৌদি আরব থেকে সম্প্রতি দেশে ফেরত আসা ১৪৪ জন শ্রমিকের বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদ দূতাবাসের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দূতাবাস জানিয়েছে, বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের ইকামায় (কাজের অনুমতিপত্র) উল্লেখিত পেশা ও যে কোম্পানি বা মালিকের অধীনে কাজ করার জন্য নির্দিষ্ট করা আছে, সেখানে কাজ না করে অন্যত্র বা অন্য কোন পেশায় কাজ করায় সৌদি সরকার তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে।

সোমবার (০৮ অক্টোবর) রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি সৌদি আরব সরকার ১২টি পেশায় প্রবাসীদের কাজ করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এসব ক্ষেত্রে কেবলমাত্র সৌদি আরবের নাগরিকরা কাজ করতে পারবেন।

প্রবাসীদের জন্য নিষিদ্ধ কর্মক্ষেত্রগুলো হল- ঘড়ির দোকান, চশমার দোকান, ওষুধ সরঞ্জামের দোকান, বৈদ্যুতিক ও ইলেক্ট্রনিক দোকান, প্রাইভেটকারের খুচরা যন্ত্রাংশের দোকান, ভবন নির্মাণের উপাদান, কার্পেটের দোকান, অটোমোবাইলের দোকান, ফার্নিচারের দোকান, প্রস্তুতকৃত তৈরি পোশাকের দোকান, শিশু ও পুরুষদের পোশাকের দোকান, চকলেট ও মিষ্টির দোকান। বর্তমানে যে কোন অভিবাসীকে উল্লেখিত পেশায় নিয়োজিত পাওয়া মাত্র তাদের অবৈধ বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এছাড়া আগে নিষিদ্ধ সবজি বিক্রির দোকানে বাংলাদেশিদের কর্মরত পাওয়া যাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবৈধ শ্রমিকদের নিজের দেশে ফেরত পাঠানো সৌদি সরকারের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। ইকামা ফি নির্ধারণ সৌদি সরকারের নিজস্ব নীতিগত বিষয়, যা সব বিদেশি শ্রমিকদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

সৌদি আরবে সরকার যে কোন সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কমপক্ষে ৬ থেকে ১৮ মাস আগে নোটিশ দিয়ে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে সৌদি সরকারের সম্পর্ক অত্যন্ত সহযোগিতাপূর্ণ এবং বাংলাদেশের শ্রমিকদের সহায়তা দিতে সৌদি সরকার খুবই আন্তরিক ও সহানুভূতিশীল।

সৌদি আরবে বসবাসরত বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশিদের সব ধরনের সেবা দিতে দূতাবাস অঙ্গীকারবদ্ধ। সৌদি আরবে বসবাসরত বাংলাদেশিদের যে কোন প্রয়োজনে দূতাবাসের পরামর্শ গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়