শিরোনাম
◈ তিন মাসের মধ্যে সালাম মুর্শেদিকে বাড়ি ছাড়তে হবে: হাইকোর্ট  ◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের  ◈ হলমার্ক মামলায় তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন ◈ রাখাইনে আরো একটি শহর দখল করেছে আরাকান আর্মি ◈ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির অভিযোগ, দেশে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত রাজউক ◈ সিলেটে পিকআপ-লেগুনা সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত : ১৬ অক্টোবর, ২০১৮, ১০:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৬ অক্টোবর, ২০১৮, ১০:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাঁচ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি পলাশী-গাবতলী এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

উল্লাস মূর্তজা : দীর্ঘ পাঁচ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি রাজধানীর পলাশী থেকে গাবতলী পর্যন্ত নতুন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাফিক বিভাগের কোনো পদক্ষেপই সফল না হওয়ায় যানজট আর দুর্ঘটনা বছরের পর বছর লেগেই আছে এ রুটটিতে। যার প্রভাব পড়ছে আশেপাশের সড়কগুলোতেও।

দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন জানায়, সংসদ ভবন ও গণভবনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত হতে কিছুটা সময় লাগছে।

মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের পশ্চিম দিক থেকে শুরু করে আজিমপুর-নিউমার্কেট হয়ে গাবতলী পর্যন্ত সড়কেও অসংখ্য গাড়ির চাপে যানজট থাকে দিন-রাতের বেশিরভাগ সময়। স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিনই বাড়তে থাকা গাড়ির সংখ্যার পাশাপাশি অবৈধ বাসস্ট্যান্ডের কারণে যাত্রী ও পথচারীদের দুর্ভোগের শেষ নেই এ রাস্তায়।

পরিবহন বিশেষজ্ঞদের দাবি, মিরপুর রোড হয়ে চলাচলকারী পরিবহনের এ জট দূর করতে ২০১৩ সালে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। বেশ কয়েকবার যাচাই-বাছাই করা হলেও বাস্তবায়ন হয়নি প্রকল্পটি। অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি প্রতিদিন কমপক্ষে সাড়ে পাঁচ লাখ যাত্রীর যাতায়াত সক্ষমতা থাকবে উড়াল সড়কটিতে।

পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. সালেহউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘২০১৩ সালের পর ২০১৭ সালে এসে আনিসুল হক সাহেব এটাকে আবার উপস্থাপন করলেন। একটা সময় আসবে যখন ৮০ হাজার যানবাহন এই ফ্লাইওভার দিয়ে ওঠা-নামা করবে। এগুলো যখন আজিমপুর এলাকাতে এসে জমা হবে তখন তো পুরো এলাকাটা বন্ধ হয়ে যাবে। ইউনিভার্সিটি ও কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা যে বাসগুলো ব্যবহার করে সেগুলো দিয়েই যেতে পারে। ওই গুলো সিটি সার্ভিসে চলে আসবে।’

গণভবন ও সংসদ ভবনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করতে সময় কিছুটা বেশি লাগছে বলে দাবি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের।

ডিএনসিসির ভারাপ্রাপ্ত মেয়র মো. জামাল মোস্তফা বলেন, ‘মন্ত্রণালয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আলাপ আলোচনা করে যেই সিদ্ধান্ত দিবে আমরা প্রস্তুত আছি। যখনই নির্দেশনা আসবে আমরা সাথে সাথে কাজ করতে সক্ষম হবো বলে আশা করছি।’

সূত্র : সময় টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়