শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০৭:০৮ সকাল
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০৭:০৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টি-টোয়েন্টিতে গেইলের ছক্কার বৃষ্টি রেকর্ড

স্পোর্টস ডেস্ক: টি-টোয়েন্টিতে গেইলের ছক্কা বৃষ্টি নতুন কিছু নয়। কারন গেইল মানি চার ছয়ের মিশন নামে খ্যাত।কিন্তু এবার গেইল নতুন মাইলফলক র্অজন করলেন । যেটা পুরাতন সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়ে নতুন অধ্যায় রচনা করলেন । এবার রোহিত-ম্যাক্সওয়েলদের সেই ছক্কার রেকর্ড গড়া ম্যাচটিকেও পেছনে ফেলে দিচ্ছিল একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। যেখানে খেলা হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার সেই ম্যাচের চেয়ে ৬০ ওভার কম। তবুও ৩৭ ছক্কা মেরেছেন ক্রিস গেইলরা। ঘটনাটি ঘটেছে আফগান প্রিমিয়ার লিগে রোববার রাতের ম্যাচে।
শারজায় অনুষ্ঠিত আফগান প্রিমিয়ার লিগের গ্রুপ পর্বে রোববার রাতে মুখোমুখি হয়েছিল ক্রিস গেইলের দল বলখ লিজেন্ডস এবং কাবুল জাওনান। এই ম্যাচেই দু’দলের ব্যাটসম্যানরা ছক্কা বৃষ্টি ঝরিয়েছিল। পুরো ম্যাচে রান উঠেছে ৪৬৭টি। প্রথমে ব্যাট করা ক্রিস গেইলের দল বলখ লিজেন্ডস করেছে ২৪৪ রান।
ক্রিস গেইল শুরুতেই ঝড় তোলেন। ৪৮ বলে তিনি খেলেন ৮০ রানের ইনিংস। এর মধ্যে ১০টি ছক্কার মার মারেন তিনি। বাউন্ডারি ছিল মাত্র ২টি। অর্থ্যাৎ, ৮০ রানের মধ্যে ৬৮ রানই ছিল তার বাউন্ডারি আর ওভার বাউন্ডারি দিয়ে। বলখ লিজেন্ডসের ব্যাটসম্যানরা মোট ২৩টি ছক্কার মার মারেন। এর মধ্যে গেইলের ১০টি ছাড়াও দরবিশ রাসুলি ৫টি, দিলশান মুনাবিরা এবং মোহাম্মদ নবি মারেন ৩টি করে ৬টি ছক্কা। মিরওয়াইজ আশরাফ মারেন ২টি।
শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে ২৪৪ রান সংগ্রহ করে বলখ লিজেন্ডস। জবাব দিতে নেমে কাবুল জাওনানের ব্যাটসম্যান রহমতউল্লাহ জাজাই তো রীতিমত টর্নেডো বইয়ে দেন। একওভারে টানা ৬টি ছক্কার মার মারেন তিনি। ১২ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করার পর তিনি আউট হয়ে যান ৬২ রানে। মোট ৭টি ছক্কার মার মারেন জাজাই।
এছাড়া কাবুল জাওনানের ব্যাটসম্যান শহিদুল্লাহ, কলিন ইনগ্রাম এবং রশিদ খান ছক্কা মারেন ২টি করে মোট ৬টি। লুক রনকি মারেন ১টি। মোট ১৪টি ছক্কার মার আসে কাবুলের ব্যাটসম্যানদের ব্যাট থেকে। আর একটি কিংবা দুটি ছক্কা হলে রোহিত-ম্যাক্সওয়েলদের ওই ম্যাচকেও ছাড়িয়ে যেতে পারতেন গেইল-জাজাইরা। তবুও ৪০ ওভারের ম্যাচে ৩৭টি ছক্কা মারারর ঘটনা চাট্টিখানি কথা নয়।
ম্যাচে অবশ্য শেষ পর্যন্ত ক্রিস গেইলের দল বল লিজেন্ডস জিতেছে ২১ রানে। তাদের করা ২৪৪ রানের জবাবে কাবুল জাওনান থেমে যায় ২২৩ রানে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়