শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বরাজনীতিতে নেতৃত্ব দেবে কে: বাইডেন ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ বাড়ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ◈ আরও তিন মামলায় জামিন পেলেন মামুনুল হক ◈ সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯ ◈ তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিশুরা,  বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ ইউনিসেফের ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০৫:০১ সকাল
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০৫:০১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণতান্ত্রিক সরকার ও গণমাধ্যম

মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু

গণতন্ত্র ও ব্যক্তিস্বাধীনতায় সবচেয়ে অগ্রসর দেশ বলে পরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখন সরকারের সঙ্গে গণমাধ্যমের ‘যুদ্ধাবস্থা’ চলছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গণমাধ্যমকে ‘জাতির শত্রু’ বলে অভিহিত করেন। আর তার সরকারের ভেতরের যে-কোনো নেতিবাচক তথ্য উদঘাটন করলেই সেটাকে ‘ফেক নিউজ’ বলে উড়িয়ে দেন। আমেরিকায়ই যখন এ অবস্থা, তখন তৃতীয় বিশ্ব কোন ছাড়?

তবে আমেরিকায় গণমাধ্যম দলনের আইন করা সহজ না। সাংবাদিকরা এখনও ট্রাম্পকে থোড়াই কেয়ার করছে। যদিও ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব হওয়ার আশঙ্কা আমেরিকায় তৈরি হয়েছে।

গণতান্ত্রিক ভারতে ৭০ বছরে তিন বার জরুরি অবস্থা ঘোষণা হয়েছে। দু’বার যথাক্রমে চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময়। কিন্তু যুদ্ধ ছাড়া শান্তির সময় নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর শাসনে ১৯৭৫ সালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা হয়। বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ব্যাপক সংখ্যায় গ্রেফতার ও সংবাদমাধ্যমে সেন্সরশিপের জন্য জরুরি অবস্থার ২১ মাস ভারতের রাজনীতিতে ‘কালো অধ্যায়’ বলে অভিহিত এবং ১৯৭৭-এর নির্বাচনে পরাজয়সহ ইন্দিরা গান্ধীকে বড় রাজনৈতিক মূল্য দিতে হয়েছিল।

গণতান্ত্রিক দেশেও সরকারের সঙ্গে গণমাধ্যমের লড়াই নতুন নয়। ফেসবুক থেকে

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়