শিরোনাম
◈ গাজীপুরে হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু  ◈ বিশৃঙ্খলার পথ এড়াতে শিশুদের মধ্যে খেলাধুলার আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী ◈ তাপপ্রবাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা ◈ সোনার দাম কমেছে ভরিতে ৮৪০ টাকা ◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সেই সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০১:৩৭ রাত
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০১৮, ০১:৩৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ধর্ষণকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা মিয়ানমার পার পেতে পারে না: ব্রিটিশ এমপি

লিহান লিমা: গত বছরের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংসতার শিকার হয়ে সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার পর কক্সবাজারের শিবিরে তাদের দেখতে ছুটে এসেছিলেন ব্রিটিশ লেবার এমপি রোসেনা এলিন খান। সম্প্রতি সানডে মিররকে তার সেই অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন।

এলিন বলেন, ‘মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নারীরা যে ভয়ানক অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছে তা তারা কখনোই ভুলতে পারবেন না। এইসব নারীরা ধর্ষণের শিকার হয়ে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, যে অভিজ্ঞতা তাদের মানসিক ট্রমায় পরিণত হয়েছে।’

এলিন জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ফেরার পর পার্লামেন্টে আমি তাদের সঙ্গে হওয়া নৃশংসতার কথা তুলে ধরেছি। ব্রিটিশ সরকারকে এই ইস্যুতে জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছি। আমি প্রতিনিয়ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্টকে রোহিঙ্গারা যেন আন্তর্জাতিক আদালতে সঠিক বিচার পায় তা নিশ্চিত করতে চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছি। ধর্ষণকে যুদ্ধাস্ত্র, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হত্যা, গণহত্যা চালিয়ে শাস্তি থেকে কেউ পার পেতে পারে না।

এলিন আরো জানান, ‘রোহিঙ্গা শিবিরে হুমায়রা নামের এক নারীর সঙ্গে আমার পরিচয় হয় যার ছেলেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনী হত্যা করেছে। তিনি আত্মহত্যা করতে চেয়েছেন, তবে নিজের সমাধি যেন সঠিকভাবে হয় তার জন্যই বেঁচে আছেন। এই সফরে আমি কয়েকটি ক্লিনিক পরিদর্শন করি। এখানে অনেক শিশুই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত। নারীরা ইনফেকশন ও ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন, রাতের বেলা বাথরুমে যাওয়া তাদের কাছে আতঙ্ক কারণ সেখানে কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই। রোহিঙ্গাদের জীবন আপনার কিংবা আমার থেকে ভিন্ন হবে কেন?’। মিরর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়